সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

দেশের ৭০ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায়

একুশে সংবাদ প্রকাশিত: ০৪:৪৩ পিএম, ২২ মে, ২০২২
ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে টিকা দেওয়া শুরু হয়। এখন পর্যন্ত ১১ কোটি ৭১ লাখ ৬৬ হাজার ১০ জনকে টিকার দুই ডোজ দেওয়া হয়েছে এবং ১২ কোটি ৮৭ লাখ ৮ হাজার ১৩২ জন এক ডোজ পেয়েছেন। এগুলো দেওয়া হয়েছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোভ্যাক, ফাইজার, জনসন অ্যান্ড জনসন, মডার্না এবং চীনের তৈরি সিনোফার্মের টিকা। দুই ডোজ গ্রহণ করতে হয় প্রতিটি টিকা; অর্থাৎ টিকার আওতায় এসেছে দেশের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ। ১ কোটি ৪১ লাখ ৬৮ হাজার ৯৫২ জনকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে।
  
জনসংখ্যা ও লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে টিকার পরিসংখ্যান 
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ‘রিপোর্ট অন বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২০’-এর হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯১ লাখ। সুতরাং মোট জনসংখ্যার ৬৯ দশমিক ২৮ শতাংশ মানুষ টিকার দুই ডোজ পূর্ণ করেছেন। আর মোট জনসংখ্যার ৭৬ দশমিক ১১ শতাংশ মানুষ প্রথম ডোজের আওতায় এসেছেন। দেশের ৮০ শতাংশ জনসংখ্যাকে টিকার আওতায় আনতে চায় সরকার। সেই হিসাবে ১৩ কোটি ৫২ লাখ ৮ হাজার মানুষকে টিকা দিতে হবে। তাতে ৮৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায় এসেছে।

বুস্টার ডোজ গ্রহীতা বাড়াতে জুনে বিশেষ ক্যাম্পেইন
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আমরা অনেকেই মাস্ক পরি না। মনের মধ্যে সাহস আসছে, জোর আসছে। গত একমাসে একজনও করোনায় মারা যায়নি। এটা একটা বিরল অর্জন। পৃথিবীর খুব কম দেশেই আছে এমন। সে কারণেই বাংলাদেশের জিডিপি আজকে ছয় শতাংশ। পৃথিবীর কোনও দেশেরই তা নেই।

তিনি বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশ যখন টিকার চিন্তা করেনি তখন আমরা টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু করেছি। বাংলাদেশ প্রায় সাড়ে ২৯ কোটি টিকা পেয়েছে এবং প্রায় ২৬ কোটি টিকা মানুষকে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে বাংলাদেশের মানুষর জীবন প্রায় স্বাভাবিক।

একুশে সংবাদ/বা.ট্রি/রখ

স্বাস্থ্য বিভাগের আরো খবর