সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

রং তুলির কাজে ব্যস্ত সময় পার করছে কেশবপুরের কারিগররা

একুশে সংবাদ প্রকাশিত: ১০:৫৩ এএম, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আগামী ১অক্টোবর থেকে পাঁচ দিনব্যাপী সনাতন ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গাপূজার  শুরু হবে। সরকার কর্তৃক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের লক্ষে পূজা মন্ডব গুলোতে এবার আলোক সজ্জা স্থগিত ঘোষনার বাস্ত বায়ন করছেন সকলে। 

 

তাছাড়া বিজয় দশমীর দিনে ও রাত ৮ টার মধ্যেই বিসর্জন সম্পন্ন করার সিদ্বান্তে সকলে অনড়।

 

যশোরের কেশবপুরে এবছর ৯২ টি মন্ডপে পূঁজা উদযাপন হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রতিমার গায়ে মাটির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। অনেকগুলোতে চলছে রং তুলি ও সাজসজ্জার কাজ। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবকে ঘিরে উপজেলা হিন্দুপাড়া গুলোতে আগাম শারদীয় উৎসবের আমেজ লক্ষনীয়। উচু-নিচুর বিভেদ ভুলে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে একত্র করে মহা-সম্মিলন হয় বলে এ পূজাকে বলা হয় সার্বজনীন পূজা। আর শরৎকালে হয় বলে বলা হয় শারদীয় উৎসব।

 

স্থানীয় কারিগর ছাড়াও বিভিন্ন স্থান থেকে কারিগররা এখানে এসে তৈরি করছে প্রতিমা। প্রতিটি পূজামন্ডপের জন্য তৈরি করা হচ্ছে দূর্গা, লক্ষী,শরস্বতী, কার্তিক,গনেশ,অসুর, সিংহ, মহিষ, পেচা, হাঁস, সর্পসহ প্রায় ১২ টি প্রতিমা। ঢাক, ঢোল বাদ্যকাররা বাদ্যযন্ত্র ঠিকঠাক করে নিচ্ছে।

 

আর দূর্গাপূজাকে সামনে রেখে কেশবপুর পৌরসভায় ৭টি, ত্রিমোহনী ইউনিয়নে ১টি, সাগরদাঁড়ী ইউনিয়নে ১২টি, মজিদপুর ইউনিয়নে ৪টি, বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নে ৪টি, মঙ্গলকোট ইউনিয়নে ৪টি, কেশবপুর সদর ইউনিয়নে ৭টি,পাঁজিয়া ইউনিয়নে ৯টি,সুফলাকাটি ইউনিয়নে ১১টি, গৌরীঘোনা ইউনিয়নে ১১টি, সাতবাড়ীয় ইউনিয়নে ১০টি, হাসানপুর ইউনিয়নে ১০টি মোট ৯২টি মন্ডপের পূজা উদযাপন কমিটির নের্তৃবৃন্দও  পন্ডব গুলোতে দেখা শোনা করার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছে।

 

একুশে সংবাদ/জা.হো/এসএপি/ 

ধর্মচিন্তা বিভাগের আরো খবর