বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ কথা জানিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) কর্মকর্তা ইমরানকে অক্ষত অবস্থায় তাদের লাগেজ হস্তান্তর করা হয়। পাঁচটি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে লাগেজ ভাঙা, চুরি— এসবের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বাফুফে কর্মকর্তা অক্ষত দেখেই লাগেজ নিয়ে গেছেন।
বিমানের ল্যান্ডিং এরিয়া, ব্যাগেজ মেকআপ এরিয়ায় ট্রলির আগমন, ব্যাগেজ মেকআপ এরিয়ার প্রথম লাগেজ ড্রপ, বেল্ট নম্বর ৮-এ লাগেজ আসা, ব্যাগেজ মেকআপ এরিয়ায় সর্বশেষ লাগেজ আসা— এই পাঁচটি এরিয়ার সিসিটিভ ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হয়েছে বলেও জানান গ্রুপ ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম।
একুশে সংবাদ.কম/জা.হা