সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

কমানো হল পাম তেল ও চিনের দাম

একুশে সংবাদ প্রকাশিত: ০৬:২০ পিএম, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

দুইটি নিত্যপণ্য পাম তেল ও চিনির সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আগামী রোববার থেকে সরকার নির্ধারিত এ দাম কার্যকর করা হবে।

 

বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

 

এতে বলা হয়েছে, এখন থেকে ১ লিটার পাম সুপার খোলা তেলের মিলগেট দাম হবে ১২৮ টাকা, পরিবেশক মূল্য ১৩০ ও খুচরা পর্যায়ে ১৩৩ টাকায় বিক্রি করতে হবে।

 

১ কেজি পরিশোধিত চিনির মিলগেট মূল্য হবে ৭৯ টাকা, পরিবেশক পর্যায়ে ৮১ টাকা ও সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য হবে ৮৪ টাকা। এছাড়া প্যাকেটজাত ১ কেজি পরিশোধিত চিনির মিলগেট দাম হবে ৮২ টাকা, পরিবেশক মূল্য ৮৪ টাকা ও সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য হবে ৮৯ টাকা।

 

আগে প্রতি লিটার পাম তেলের দাম ছিল ১৪৫ টাকা এবং প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল ৯৫ টাকা। অর্থাৎ লিটারে পাম তেলের দাম কমেছে ১২ টাকা এবং কেজিতে প্যাকেটজাত চিনির দাম কমেছে ৬ টাকা।

 

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৫৬ অনুসারে এ দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

 

গত ৩০ আগস্ট বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য, সরবরাহ ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত সভায় কয়েকটি নিত্যপণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল।

 

তখন জানানো হয়েছিল, ১৫ দিনের মধ্যে ট্যারিফ কমিশন এসব পণ্যের দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে একটা যৌক্তিক মূল্য ঘোষণা করবে।

 

একুশে সংবাদ.কম/ট.ত.জা.হা

দুইটি নিত্যপণ্য পাম তেল ও চিনির সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আগামী রোববার থেকে সরকার নির্ধারিত এ দাম কার্যকর করা হবে।

 

বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

 

এতে বলা হয়েছে, এখন থেকে ১ লিটার পাম সুপার খোলা তেলের মিলগেট দাম হবে ১২৮ টাকা, পরিবেশক মূল্য ১৩০ ও খুচরা পর্যায়ে ১৩৩ টাকায় বিক্রি করতে হবে।

 

১ কেজি পরিশোধিত চিনির মিলগেট মূল্য হবে ৭৯ টাকা, পরিবেশক পর্যায়ে ৮১ টাকা ও সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য হবে ৮৪ টাকা। এছাড়া প্যাকেটজাত ১ কেজি পরিশোধিত চিনির মিলগেট দাম হবে ৮২ টাকা, পরিবেশক মূল্য ৮৪ টাকা ও সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য হবে ৮৯ টাকা।

 

আগে প্রতি লিটার পাম তেলের দাম ছিল ১৪৫ টাকা এবং প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল ৯৫ টাকা। অর্থাৎ লিটারে পাম তেলের দাম কমেছে ১২ টাকা এবং কেজিতে প্যাকেটজাত চিনির দাম কমেছে ৬ টাকা।

 

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৫৬ অনুসারে এ দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

 

গত ৩০ আগস্ট বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য, সরবরাহ ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত সভায় কয়েকটি নিত্যপণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল।

 

তখন জানানো হয়েছিল, ১৫ দিনের মধ্যে ট্যারিফ কমিশন এসব পণ্যের দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে একটা যৌক্তিক মূল্য ঘোষণা করবে।

 

একুশে সংবাদ.কম/জা.হা

অর্থ-বাণিজ্য বিভাগের আরো খবর