AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

নাসিম ঝড়ে ঢাকার টানা ছয় হার


Ekushey Sangbad
ক্রীড়া প্রতিবেদক
১১:১৮ পিএম, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৩
নাসিম ঝড়ে  ঢাকার টানা ছয় হার

চলমান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ফের আবার ঢাকায় এসে উপস্থিত হয়েছে। ঢাকা পর্বের দ্বিতীয় রাউন্ডে দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে ঢাকা ডমিনেটর্স এবং কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। মিরপুর শের ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজেদের ষষ্ঠ হাঠেঠেকাতে আগে ফিল্ডিং করতে মাঠে নামে নাসির হোসেনের ঢাকা। ঢাকা ডমিনেটর্সের বিপক্ষে মিরপুর শের ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে ৪ উইকেট তুলে নিয়েছেন নাসিম। যার ফলে কুমিল্লার বিপক্ষে ৬০ রানের বড় হার দেখে মাঠ ছেড়েছে ঢাকা।

 

চলতি আসরে প্রথমবারের মতো মাঠে নামে পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহ। আর মাঠে নেমেই বল হাতে ঝড় তুলেন এই পেসার।মিরপুরে এদিন টস হেরে আগে ব্যাটিং করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬৪ রান তোলে কুমিল্লা। জবাবে ৯ উইকেটে ১০৪ রান তুলতে পারে ঢাকা।

 

কুমিল্লার পক্ষে এদিন খুব বেশি রানের দেখা পায়নি কেউই। মাঝারি মানের কিছু ইনিংসে ভর করে বড় পুঁজি পায় দলটি। সর্বোচ্চ ৩২ রান আসে জনসন চার্লসের ব্যাট থেকে। এছাড়াও খুশদিল শাহ ৩০, ইমরুল কায়েস ২৮ এবং লিটন ও জাকের আলী করেন ২০ রান।

 

লক্ষ্য তাড়া করতে ঢাকার পক্ষে ওপেনিংয়ে নামেন সৌম্য সরকার এবং মিজানুর রহমান। প্রথম ওভারে মিজানুর আবু হায়দার রনিকে চার মেরে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন। কিন্তু দ্বিতীয় ওভারে নাসিম শাহ বল হাতে নিয়ে কাঁপিয়ে দেন মিজানুরকে।নাসিমের দুর্দান্ত গতির এক বল মিজানুরের অফস্টাম্প উড়িয়ে দেয়। দলীয় ১০ রানের মধ্যে প্রথম উইকেট হারানোর পর তিনে নামেন উসমান গণি।


পরের ওভারে আবু হায়দারও উইকেট তুলে নেন। সৌম্যের অফফর্ম বরাবরের মতো এই ম্যাচেও দেখা যায়। মাত্র ৩ রান করে রনির বলে ক্যাচ তুলে দেন সৌম্য।চারে নামে মোহাম্মদ মিথুন। তবে এদিন দলের বিপর্যয়ে হাল ধরতে ব্যর্থ হন এই ব্যাটসম্যানও। ১১ বল খেলে মাত্র ৩ রান করে নাসিম শাহর বল লিটনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।

 

প্রথম পাওয়ারপ্লেতে ঢাকার ব্যাটসম্যানরা তুলতে পারে মোটে ২০ রান। এর মধ্যে হারায় ৩ উইকেট। পাঁচে নেমে অধিনায়ক নাসির উসমানকে নিয়ে দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন। তবে এদিন নাসির খুব বেশি সফল হতে পারেননি।ব্যক্তিগত ১৭ রানের মাথায় খুশদিল শাহকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে নাসিম শাহর হাতে ক্যাচে দিয়ে ফেরেন ঢাকার এই অধিনায়ক।

 

এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে ঢাকার ব্যাটসম্যানরা। এক পর্যায়ে ৭৯ রানের মধ্যে ৮ উইকেট হারিয়ে দলীয় শতরান স্পর্শ না করার শঙ্কায় পড়ে ঢাকা। সেখান থেকে উসমান গণি এবং আল আমিনের ব্যাটে দলীয় শতক পার করে ঢাকা।

 

উসমান ঢাকার পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন। এছাড়া আল আমিন ১৪ রানে অপরাজিত ছিলেন।

 

এদিন প্রথমবারের মতো বিপিএলের মঞ্চে মাঠে নেমে বল হাতে প্রতিপক্ষকে কাঁপিয়ে দিয়েছেন কুমিল্লার নাসিম শাহ। পাকিস্তানি এই টিনেজ পেসার মাত্র ১২ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট শিকার করে ঢাকাকে গুড়িয়ে দেন। এছাড়াও খুশদিল শাহ নেন ১ উইকেট।

 

একুশে সংবাদ/আর টি / সম

Link copied!