AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

প্রথমবার মা-বাবা হওয়ার আগে এই গুলো মনে রাখুন


Ekushey Sangbad
একুশে সংবাদ ডেস্ক
০৭:১৬ পিএম, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
প্রথমবার মা-বাবা হওয়ার আগে এই গুলো মনে রাখুন

প্রথমবার মা-বাব হওয়ার অনুভূতিটা সত্যিই আলাদা। প্রথমবার যাঁরা বাবা-মা হন, তাঁদের একাধিক জিনিস মাথায় রাখতে হয়। একদিকে যেমন সন্তানের কথা মাথায় রাখতে হয়, তাকে কী ভাবে বড় করবেন, সামলাবেন। অন্য দিকে, নিজেদের কিছু অভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হয়। পাশাপাশি, বেশ কিছু জিনিস সম্পর্কে আগাম সতর্ক থাকতে হয়।

১) যন্ত্রণা: সন্তান প্রসবের সময়ে পেশি ও টিস্যু প্রসারিত হয় অনেক বেশি। যার ফলে সন্তান জন্ম দেওয়ার পরও ব্যথা, মাঝে মাঝে যন্ত্রণা অনুভূত হওয়া স্বাভাবিক বিষয়। এই নিয়ে আগে থেকে মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে রাখা প্রয়োজন। যাতে ব্যথা হলে বা এমন কোনও সমস্যা হলে, মানসিক ভাবে ভেঙে না পড়তে হয়।


২) পেরিনিয়াল ম্যাসাজ: পেরিনিয়াল পেশিতে মাঝেমধ্যেই ব্যথা হতে পারে। তাই এই অংশে ম্যাসাজ করলে অনেকটা উপশম পাওয়া যেতে পারে। প্রতি সপ্তাহে ১-২ বার এই অংশে মাসাজ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। বিশেষ করে প্রেগনেন্সির ৩৪ সপ্তাহে এই মাসাজ অনেকটা উপকার করবে। এই মাসাজ নিজেই করতে পারেন বা সঙ্গীকে দিয়ে করাতে পারেন।

৩) সন্তানের সঙ্গে বন্ডিং মজবুত করা: মা সন্তানের সংস্পর্শে যত বেশি থাকবে, তত ভালো থাকবে। তাই তাকে বেশি সময় দেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন। এতে বন্ডিংও মজবুত হয়, বাচ্চাও সুরক্ষিত মনে করে। শুধু মা'ই নয়, বাবাকেও সন্তানকে সময় দিতে হবে।

৪) পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে: মাথা ঘোরা, বমি ভাব, বমি হওয়া, বুকে জ্বালাভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য বা মাথা ধরে থাকা খুবই স্বাভাবিক বিষয়। প্রেগনেন্সির সময় এই সমস্যা থাকেই, থাকে সন্তান প্রসবের পরেও। এর সঙ্গেই অস্বস্তিও কাজ করে। ফলে এসবের জন্য আগাম মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। এছাড়াও বাচ্চার জন্য রাতে জেগে থাকা, চেহারায় পরিবর্তনও স্বাভাবিক। তার জন্যও আগাম প্রস্তুত থাকতে হবে।

৫) ধূমপান ও মদ্যপান কমিয়ে ফেললে ভালো: মায়ের ধূমপান করলে সাধারণত তাঁদের সন্তান কম ওজনের হয়। পাশাপাশি রেসপিরেটরি ইনফেকশনও দেখা দিতে পারে। স্তন্যপানের ফলে মায়ের শরীর থেকে শিশুর শরীরে নিকোটিন যেতে পারে। যা সাডেন ইনফ্যান্ট ডেথ সিনড্রোম বা SIDS ঘটাতে পারে। এমনকি পাঁচ বছরের নিচে ক্যানসারও হতে পারে শিশুর।


একুশে সংবাদ/ন/আ

Link copied!