AB Bank
ঢাকা সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

টিকটক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে


Ekushey Sangbad
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
১১:৫২ এএম, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪
টিকটক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে

ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। মালিকানা কোম্পানি বাইটড্যান্সকে জানুয়ারির ১৯ তারিখের মধ্যে সম্পদ সরিয়ে নেওয়ার জন্য আদেশের বৈধতা নিয়ে মার্কিন ফেডারেল আপিল আদালত ডিসেম্বরে রায় দিতে পারে। খবর রয়টার্স।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি টিকটক নিষিদ্ধ হতে দেবেন না।
ওয়াশিংটন ডিসির ফেডারেল আপিল আদালতের ৩ বিচারপতি শ্রীনিবাসন, নোয়েমি রাও এবং ডগলাস গিন্সবার্গ এ মামলার শুনানি করছেন। আদালত তাদের রায়ে কয়েকটি ভিন্ন দিক বিবেচনা করতে পারে।

আইন বহাল রাখার সম্ভাবনা

আদালত এ আইনকে বৈধ ঘোষণা করতে পারে, যা টিকটককে দ্রুত সুপ্রিমকোর্টে আপিল করার দিকে ঠেলে দেবে। এটি মার্কিন সরকারের অবস্থানকে শক্তিশালী করবে এবং বাইটড্যান্সকে তাদের মার্কিন সম্পদ দ্রুত বিক্রি করতে বাধ্য করবে।

আইন বৈধ তবে টিকটকের জন্য ‘অন্যায্য’ ঘোষণা

আইনটিকে বহাল রেখে আদালত এটিও বলতে পারে যে, এটি শুধু বাইটড্যান্স এবং টিকটককে লক্ষ্য করে অন্যায্যভাবে তৈরি করা হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে আদালত যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে টিকটকের জাতীয় নিরাপত্তার হুমকি হিসেবে প্রমাণ করার প্রক্রিয়া অনুসরণ করার নির্দেশ দিতে পারে, যা নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে দেরি করতে পারে।

আইন অসাংবিধানিক ঘোষণা

আদালত বাইটড্যান্স এবং টিকটকের দাবির সঙ্গে একমত হয়ে আইনটিকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করতে পারে। টিকটক যুক্তি দিয়েছে, এ আইন মুক্ত ইন্টারনেটের ঐতিহ্যের বিপরীতে যায় এবং আমেরিকানদের মত প্রকাশের অধিকার লঙ্ঘন করে।


জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকির অভিযোগ

যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ দাবি করেছে, চীনা মালিকানাধীন টিকটক আমেরিকানদের ব্যক্তিগত ডেটা সংগ্রহের মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে। তবে, টিকটকের পক্ষে যুক্তি দেওয়া হয়েছে যে, এ আইন চীনা প্রতিষ্ঠানের প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে। ডিসেম্বর ৬ তারিখের মধ্যে আদালতের সিদ্ধান্ত আসার কথা রয়েছে। এরপর যেকোনো পক্ষ সুপ্রিমকোর্টে আপিল করতে পারে।

একুশে সংবাদ/ এস কে

Link copied!