যশাের কোতয়ালী থানাধীন মােল্লাপাড়া কবরস্থানের পাশে রাত সাড়ে ১০ টার দিকে একটি চায়ের দোকানে আড্ডা দিচ্ছিলেন জেলা তাঁতী লীগের সাবেক আহ্বায়ক আব্দুর রহমান কাকন (৩৫) এ সময় অতর্কিত তার উপর হামলা করে দ্রুত পালিয়ে যায় অজ্ঞাতনামারা। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে যশাের সরকারি জেনারেল হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে
গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘােষনা করে। উক্ত ঘটনায় মৃতের মা মােছাঃ সুফিয়া বেগম (৫৫) বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
সেই দায়েরকৃত অভিযােগের প্রেক্ষিতে যশাের কোতয়ালী থানার মামলা নং- ৫২/১২১৪, তারিখে ১৮/১১/২০২১ ধারাঃ ৩০২/৩৪ পেনাল কোড- ১৮৬০ একটি মামলা রুজু হয়।
উক্ত ঘটনাটি দেশজুড়ে বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে এবং বিভিন্ন প্রিন্ট, অনলাইন ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় বেশ গুরুত্বের সাথে প্রচারিত হলে সিআইডি ঘটনাটির ছায়া তদন্ত শুরু করে। সিআইডি এলআইসির বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর এর সার্বিক দিক নির্দেশনায় এলআইসি'র একাধিক চৌকস টিম দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে উক্ত
হত্যাকান্ডে নেতৃত্বদানকারী ১ নং আসামী-মােঃ শরিফুল ইসলাম @ জিতু (৩২)কে নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানাধীন এনায়েতনগর এলাকা হতে গত ২৪/১১/২০২১তারিখ গ্রেফতার করে সিআইডি পুলিশ।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামী স্বীকার করে যে, তার সাথে ভিকটিম আব্দুর রহমান কাকনের বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ বিরােধ চলে আসছিলাে। সেই বিরােধের জের ধরেই পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী গত
১৭/১১/২০২১ তারিখ রাতের বেলায় তাকে একা পেয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে উক্ত চায়ের দোকানে প্রবেশ করে ধারালাে ছুরি দ্বারা উপযুপরি আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। সিআইডি পুলিশ আরো জানায়
গ্রেফতারকৃত আসামী যশাের কোতয়ালী থানার অস্ত্র আইন,খুন, বিস্ফোরক দ্রব্য আইন, ডাকাতির প্রস্তুতি, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন ও অন্যান্য আইনে রুজুকৃত বিভিন্ন মামলার আসামী। খুন মামলায় তার যাবজ্জীবন সাঁজা হলে সে প্রায় ৫ বছর জেল খেটে জামিনে বেরিয়ে আসে। ইতােপূর্বেও সে ৮/১০ বার বিভিন্ন মামলায় হাজত বাস করে মর্মে জানা যায়। এদিকে এরূপ মর্মান্তিক ও চাঞ্চল্যকর ঘটনার অজ্ঞাতনামা আসামীকে দ্রুততম সময়ে চিহ্নিতপূর্বক গ্রেফতার সিআইডি তথা
বাংলাদেশ পুলিশের একটি উল্লেখযােগ্য অর্জন বলে মনে করেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্ত ধর।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামী স্বীকার করে যে, তার সাথে ভিকটিম আব্দুর রহমান কাকনের বিভিন্ন
বিষয়াদি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ বিরােধ চলে আসছিলাে। সেই বিরােধের জের ধরেই পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী গত
দ্বারা উপযুপরি আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এদিকে গ্রেফতারকৃত আসামী যশাের কোতয়ালী থানার অস্ত্র আইন,খুন, বিস্ফোরক দ্রব্য আইন, ডাকাতির প্রস্তুতি,
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন ও অন্যান্য আইনে রুজুকৃত বিভিন্ন মামলার আসামী। খুন মামলায় তার যাবজ্জীবন সাঁজা হলে
সে প্রায় ৫ বছর জেল খেটে জামিনে বেরিয়ে আসে। ইতােপূর্বেও সে ৮/১০ বার বিভিন্ন মামলায় হাজত বাস করে
মর্মে জানা যায়। এরূপ মর্মান্তিক ও চাঞ্চল্যকর ঘটনার অজ্ঞাতনামা আসামীকে দ্রুততম সময়ে চিহ্নিতপূর্বক গ্রেফতার সিআইডি তথা
বাংলাদেশ পুলিশের একটি উল্লেখযােগ্য অর্জন বলে মনে করেন সিআইডি
আপনার মতামত লিখুন :