লালমনিরহাট কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের সুন্দ্রাহবী গ্রামে এক দরিদ্র পরিবারে বেড়ে ওঠা মেধাবী ছাত্র আসাদুজ্জামান। অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে পারছেন না বিরল রোগে আক্রান্ত এই মেধাবী শিক্ষার্থী
তুষভান্ডার ইউনিয়নের সুন্দ্রাহবী গ্রামের দিনমজুর মোঃ ইউসুফ আলীর দুই মেয়ে এক ছেলে। বড় মেয়ে মোছাঃ ইসমোতারা খাতুন কারমাইকেল কলেজ থেকে মাস্টার্স( বাংলা) সম্পন্ন করেছেন, ছোট মেয়ে মোছাঃ রাজিয়া সুলতানা অর্থের অভাবে পড়াশোনা ইন্টারমেডিয়েট অবধি।
আর একমাত্র ছেলে আসাদুজ্জামান (২২) তুষভান্ডার আর এম এম পি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১৭ সালে এসএসসি সরকারি করিমউদ্দিন পাবলিক কলেজ থেকে ২০২০ সালে এইচএসসি পাশ করে। এবং ২০২০-২১ সেশনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে চান্স পান।
আসাদুজ্জামানের পিতা মোঃ ইউসুফ আলী পেশায় দিনমজুর। পিতার সামান্য আয়ে চলে পরিবারটি। সংসার চালানোর পাশাপাশি বিরল রোগে আক্রান্ত মেধাবী আসাদুজ্জামানের সুচিকিৎসা করা কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে পরিবারটিতে।
অর্থের অভাবে যেখানে ছেলের চিকিৎসা করাতে পাচ্ছেন না। আবার নিজের শরীর ভরে গেছে টিউমার দিয়ে। এখন না পারছে ছেলের চিকিৎসা করাতে না পারছে নিজের চিকিৎসা করাতে।
এক অনিশ্চিত জীবনের সাথে প্রতিনিয়ত লড়ে যাচ্ছে এই পরিবারটি।
একুশে সংবাদ/সি.ই/এসএপি
আপনার মতামত লিখুন :