বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, যে ছেলেটি মারা গেছে, সে সেখানকার একটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের ভাতিজা। নিহত ব্যক্তি বিএনপির কর্মী নাকি পথচারী, সেটি এখনো তদন্তাধীন। আমি পুলিশ প্রশাসনের সাথে কথা বলেছি।
তবে সেই আওয়ামী লীগ নেতার নাম এবং তিনি কোন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তা জানাননি হাছান মাহমুদ।
সংঘর্ষের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি সারাদেশে গণ্ডগোল করার পরিকল্পনা করে কর্মসূচি সাজিয়েছে। সে কারণে সারাদেশে তারা পুলিশের ওপর হামলা করছে। পথচারীদের ওপর হামলা করছে। মানুষের সম্পত্তির ওপর হামলা করছে। অর্থাৎ ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ সালে যে কাজগুলো করেছিল, সেটির নতুন সংস্ককরণ তারা শুরু করেছে। দেশে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য।
এর আগে আজ সকালে বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা বের করতে গেলে বাধা দেয় পুলিশ। এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। বিপরীতে রাবার বুলেট, টিয়ার শেল ও গুলি ছোড়ে পুলিশ। এ সময় গুলিতে শাওন (২০) নামে একজন নিহত হয়। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ।
এদিকে নারায়ণগঞ্জ সদর হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক নাজমুল হোসেন জানান, মরদেহ হাসপাতালে রয়েছে।
একুশে সংবাদ.কম/জা.হা