সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

বদলে গেছে পর্যটকদের পছন্দের পিকাডেলি সার্কাস

প্রকাশিত: ০৯:৪০ এএম, আগস্ট ২৩, ২০১৪
একুশে সংবাদ ডেস্ক : পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণের জায়গা লন্ডনের পিকাডিলি সার্কাস। কিন্তু আলো ঝলমলে রঙিন এই অঞ্চলের পরিবর্তন হয়েছে বহুবার। তাই গত কয়েক শতাব্দি ধরে পাল্টে গিয়েছে পিকাডিলি সার্কাসের চরিত্র। লন্ডনের পিকাডিলি সার্কাস। ব্যস্ততম এই জংশনের নামকরণটা বেশ মজাদার। এ জায়গায় এক সময় দোকান ছিল দর্জি রবার্ট বেকার। সে সপ্তদশ শতাব্দীর কথা। তখন এ রাস্তার নাম ছিলো পর্তুগাল স্ট্রিট। কিন্তু ১৭৪৩-এ রবার্ট বেকারের হাতে যাদুতে তৈরি কলার বা পিকাডিলির নামেই পর্তুগাল স্ট্রিট হয়ে ওঠে পিকাডিলি। তবে পিকাডিলির পিকাডিলি সার্কাস হয়ে ওঠা ১৮১৯ সালে। রিজেন্ট স্ট্রিটের সংযোগস্থলে তৈরি হয় পিকাডিলি সার্কাস। এরও প্রায় সত্তর বছর পর পিকাডিলি সার্কাস সত্যিকারের জংশনের রূপ নেয়। এরপর থেকেই ব্যস্ততম এই রাস্তা। লন্ডনের বিখ্যাত টিউব রেলের পিকাডিলি সার্কাস স্টেশন ১৯০৬ সালের মার্চ থেকে বেকারলু লাইনে। পিকাডিলি স্টেশনের আরও একটি স্টেশন পিকাডিলি লাইনে। চাপ সামলাতে ১৯২৮ সালে আমুল পরিবর্তিত হয় পিকাডিলি স্টেশনের। এর মাঝেই অবশ্য শহরের এই গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে বসে বড় বড় বৈদ্যুতিন বিজ্ঞাপনের হোর্ডিং। ট্রাফিক সিগনাল। ছয়ের দশকে পিকাডিলি সার্কাস ধরে আরও গাড়ি যাতে যায়, সে জন্য উদ্যোগী হয় প্রশাসন। ঠিক হয় তৈরি করা হবে ডবল ডেকার পিকাডিলি সার্কাস। ওপর দিয়ে পথচারীদের হাঁটার ব্যবস্থা। আর নীচ দিয়ে ট্রাফিক। কিন্তু সে পরিকল্পনা রূপায়িত হয়নি। আটের দশকে পিকাডিলি সার্কাসের নীচ দিয়ে তৈরি হয়েছে যাতায়াত ব্যবস্থা। টিউব রেলের স্টেশন তৈরি হয়েছে মাটির তলায়। এমনকি সুবিধার জন্য ঐতিহ্যবাহী ফোয়ারাও বারবার সরানো হয়েছে পিকাডিলি সার্কাসে। অর্থাত্ নাগরিক প্রয়োজনেই বারবার বদলে গিয়েছে লন্ডনের পিকাডিলি সার্কাস। ক্রমেই তা শহরের কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছে। একুশে সংবাদ ডটকম/এমকেএইচ/২৩-০৮-০১৪:

বিভাগের আরো খবর

You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MySQL server version for the right syntax to use near 'ORDER BY bn_content.ContentID DESC LIMIT 8' at line 1