সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

ফরিদপুরের ‘লালমি বাঙ্গি’এখন সারাদেশে

প্রকাশিত: ০৭:০৪ এএম, জুলাই ১৫, ২০১৪
একুশে সংবাদ : কিন্তু এবার রোজাদাররা ফরমালিন আতঙ্কে ফল কেনা নিয়ে দারুণ সংশয়ে। আর এ অবস্থায় রোজাদারদের ফলের চাহিদা মেটাচ্ছে ফরিদপুরের লালমি-বাঙ্গি। জেলার সীমানা পেরিয়ে লালমি-বাঙ্গি এখন পৌঁছে যাচ্ছে রাজধানীসহ বিভিন্নস্থানে। রমজান মাসকে সামনে রেখে বেশ কয়েক বছর ধরে ফরিদপুরের সদরপুরের চাষিরা আবাদ করে আসছেন লালমি-বাঙ্গির। পুরো রমজান মাস জুড়েই চাষিরা এ ফল সরবরাহ করে থাকেন। লালমি-বাঙ্গির ফলন ভালো হওয়ায় আর্থিকভাবেও স্বচ্ছল হচ্ছেন স্থানীয় চাষিরা। সদরপুর এলাকার চাষিরা জানান, ওই এলাকায় অধিক পরিমাণে লালমি-বাঙ্গি উৎপাদন করায় এ ফল বিক্রি করতেও কৃষকদের কোন ঝক্কি পোহাতে হয়না। তবে এবছর বৃষ্টির কারণে কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা। কৃষকদের দাবি, জমি থেকে তুলেই বিক্রি করায়, ফরমালিন বা কোন ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহার না করায় বাজারে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে লালমি-বাঙ্গির। ক্রেতারাও বলছেন, লালমি-বাঙ্গি ফরমালিনমুক্ত হওয়ায় ইফতারের তালিকায় লালমি-বাঙ্গিকে অন্তর্ভুক্ত করছেন তারা। ফড়িয়াদের মতে, দেশজুড়ে প্রতিনিয়ত বাড়ছে লালমি-বাঙ্গির চাহিদা। তাই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে লালমি-বাঙ্গি পৌঁছে যাচ্ছে ফড়িয়াদের হাত ধরে। এ বছর ফরিদপুর জেলার তিনটি উপজেলায় ৭৬০ হেক্টর জমিতে লালমি-বাঙ্গির আবাদ করা হয়েছে। যার মধ্যে সদরপুরেই আবাদ হয়েছে ৬৭৫ হেক্টর জমিতে। কৃষকরা মনে করেন কৃষি বিভাগের সহযোগিতা পেলে জেলা জুড়ে লালমি-বাঙ্গির উৎপাদন হতো বিপুল পরিমাণ।

বিভাগের আরো খবর

You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MySQL server version for the right syntax to use near 'ORDER BY bn_content.ContentID DESC LIMIT 8' at line 1