সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

ই-সিগারেট নিষিদ্ধ হওয়া প্রয়োজন:তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত: ০৯:৫৭ এএম, অক্টোবর ১৯, ২০১৯
একুশে সংবাদ: জনস্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের জন্য বেশি হুমকিস্বরূপ ‘ই-সিগারেট’ নিষিদ্ধ হওয়া প্রয়োজন’, বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ। মন্ত্রী বলেন, উন্নত জাতি গঠনে জাতির স্বাস্থ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর স্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক ও তামাকজাত পণ্য বর্জনের বিকল্প নেই। চাতুরতার সাথে আকর্ষণীয়ভাবে ই-সিগারেট উপস্থাপনের কারণে তরুণ প্রজন্ম এর শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, যা জাতির জন্য সমূহ ক্ষতির কারণ হতে পারে। গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকায় ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে তামাকজাত নব্যপণ্য ব্যবহার রোধে আয়োজিত ‘ইমার্জিং টোব্যাকো প্রোডাক্ট ও বাংলাদেশ : বর্তমান প্রেক্ষাপটে করণীয়’ গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ সব কথা বলেন। এ সময় শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর স্মৃতি গভীর মমতায় স্মরণ করেন তিনি। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ব্যারিস্টার শামিম হায়দার পাটোয়ারি এমপি। আজীবন অধূমপায়ী ড. হাছান বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত এটি নিষিদ্ধ করেছে। এদেশে এটি বন্ধের বিষয়ে স্বাস্থ্য ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করা হবে। প্রদর্শিত উপাত্ত অনুযায়ী ২০১৭ সালে দেশে ই-সিগারেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ লাখ ছিলো, যা এখনো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। জনসচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টার পাশাপাশি আইনগত ব্যবস্থা এক্ষেত্রে বেশি কার্যকর হবে বলে মতপ্রকাশ করেন মন্ত্রী। বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে আয়োজক সংস্থা ইউনাইটেড ফোরাম এগেইনস্ট টোব্যাকো’র মহাসচিব ডা. মোঃ সিরাজুল ইসলাম, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের মহাসচিব অধ্যাপক খন্দকার আব্দুল আউয়াল রিজভী, এপিডেমিওলজি এন্ড রিসার্চ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সোহেল রেজা চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। হার্ট ফাউন্ডেশনের এন্টি-টোব্যাকো প্রোগ্রাম অফিসার ডা. আহমাদ খাইরুল আবরার বিষয়ভিত্তিক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এস.পি.এই // ১৯.১০.২০১৯

বিভাগের আরো খবর

You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MySQL server version for the right syntax to use near 'ORDER BY bn_content.ContentID DESC LIMIT 8' at line 1