সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

এবার প্রতিবাদের নাম ‘কু টু’

প্রকাশিত: ০৬:১২ পিএম, জুন ১২, ২০১৯
একুশে সংবাদ : মি টু’ আন্দোলনে এক হয়েছিলেন বিশ্বের হাজার হাজার নারী। একের পর এক অভিযোগে রীতিমতো তোলপাড় হয় বিভিন্ন মহল। বিতর্কে নাম জড়ায় বহু বিশিষ্ট, বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের। এবার ‘মি টু’র মতোই অন্য একটি আন্দোলনে সামিল হয়েছেন ২০ হাজারেরও বেশি নারী। এবার প্রতিবাদের নাম ‘কু টু’ (#KuToo)। ‘কু টু’ নামের এই প্রতিবাদ আসলে হাইহিল পরে অফিসে আসার অলিখিত ‘বাধ্যতামূলক’ নিয়মের বিরুদ্ধে। আর এই ‘কু টু’ আন্দোলনে সামিল হয়েছেন ২০ হাজারেরও বেশি জাপানী নারী। ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষ সমর্থন জানিয়েছেন এই প্রতিবাদকে। কাজের জায়গায় পোষাকবিধিতে নারীদের হাইহিল পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, জাপানের বেশির ভাগ কর্পোরেট সংস্থায়। আর এই ‘ড্রেস কোড’র জেরে নিয়মিত হাই হিল জুতো পরে ক্রমশ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অসংখ্য নারী। ঘণ্টার পর ঘণ্টা হিল জুতো পরার ফলে গোড়ালি, হাঁটু, পিঠ বা মেরুদণ্ডের নানা সমস্যায় ভুগছেন হাজার হাজার নারী। কাজের জায়গায় পুরুষদের জুতার হিল নিয়ে যখন কোনো বিধি-নিষেধ নেই, তাহলে নারীদের হাইহিল পরা বাধ্যতামূলক হবে কেন? কাজের জায়গায় এই লিঙ্গ বৈষম্যের বিরুদ্ধেই সরব হয়েছেন হাজার হাজার নারী। কাজের জায়গায় নারীদের হাইহিল পরা এবং তার জন্য নানান শরীরিক অসুস্থতা নিয়ে প্রথম সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হন জাপানের এক লেখিকা, ইউমি ইশিকাওয়া। নিজের অনলাইন পিটিশনে তিনি লিখেছেন, কত ক্ষণে কাজ শেষ হবে আর পা থেকে হাইহিল জুতো খোলা যাবে, এই অপেক্ষাতেই থাকেন সকলে (নারীরা)। টুইট করে ইশিকাওয়া জানান, যখন তিনি চাকরি করতেন, তাকেও তখন হাইহিল পরতে বাধ্য করা হয়েছিল আর সে অভিজ্ঞতা ছিল অত্যন্ত অস্বস্তিকর। ইশিকাওয়ার এই টুইটটি ৩০ হাজারেরও বেশি শেয়ার হয়। এর পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘কু টু’ রীতিমতো ভাইরাল হয়ে যায়। একুশে সংবাদ //এন.ক.ত //১২.০৬.২০১৯

বিভাগের আরো খবর

You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MySQL server version for the right syntax to use near 'ORDER BY bn_content.ContentID DESC LIMIT 8' at line 1