সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

ফেইজবুক প্রেমে॥ হিন্দুধর্মের ছেলে মথুরানার প্রেমের টানে টাঙ্গাইলের কলেজ ছাত্রী দিপালী রামগঞ্জে উদ্ধার॥

প্রকাশিত: ০৮:৩০ পিএম, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৫
রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি : রামগঞ্জ পৌর নন্দনপুর করের বাড়ি থেকে থানা পুলিশ মঙ্গলবার রাতে টাঙ্গাইলের কলেজ ছাত্রী দিপালী (ছব্দ নাম) আক্তারকে উদ্ধার করে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সুত্রে জানায়, রামগঞ্জ পৌর নন্দনপুর গ্রামের করের বাড়ির নির্মল চন্দ্র বনিকের পুত্র মথুরানা প্রঃ সুজন বনিকের সাথে টাঙ্গাইল উপজেলার আলম নগর গ্রামের সাইফুল ইসলামের মেয়ে এবং কমুদনি সরকারী কলেজের একাদশ শ্রেনীর ছাত্রী দিপালী আক্তারে ৩ বছর পুর্বে ফেইজ বুকের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক হয়। মথুরানা বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দিপালীকে এনে বসত ঘরে আটক করে ৭দিন যাবত ধর্ষন করে। মঙ্গলবার বিকেলে প্রেমিক মথুরানার পিতা নির্মুল বনিক, চাচা চন্দন বনিক ছাত্রীকে একটি কক্ষে মারধর করে। এতে বিষয়টি জানাজানি হলে সন্ধ্যায় রামগঞ্জের দায়িত্বরত বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে পৌছে পুলিশকে অবহিত করে। রাত ৮টার দিকে পুলিশ ছাত্রীকে উদ্ধার করে ফেমাস হাসপাতালে ৪০১নং ওয়ার্ডে ভর্তি করে। ছাত্রী দিপালী সাংবাদিকদের জানায়, ৩ বছর পুর্বে মথুরানা বনিক নিজেকে স্বজল পরিচয়ে ফেইজবুকে সম্পুর্ক করে। সম্পর্কটি প্রেমে রুপ নিলে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আমাকে আসতে বললে আমি ৭দিন পুর্বে টাঙ্গাইল থেকে কুমিল্লা উপস্থিত হই। স্বজল কুমিল্লা থেকে আমাকে এনে বিয়ে না করে বসতঘরে আটক রেখে ধর্ষন করে। পরেরদিন জানতে পারি স্বজল হিন্দু আর তার নাম মথুরানা। দিপালী পিতা সাইফুল ইসলাম মুঠো ফোনে সাংবাদিকদের জানায়, মেয়ে নিখোঁজ হবার পর তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাই। ছেলেটি আমার মেয়ের সরলতার সুযোগ নিয়ে প্রতারনা করছে। প্রেমিক মথুরানা বলেন, আমরা দুই জনে দুইজনকে ভালোবাসি। আমরা বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাই। রামগঞ্জ থানার ইনচার্জ অফিসার (ওসি) মোঃ তোতা মিয়া বলেন, ছাত্রীকে উদ্ধার করে পুলিশ পাহারা হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার বাবা রামগঞ্জে আসার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিভাগের আরো খবর

You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MySQL server version for the right syntax to use near 'ORDER BY bn_content.ContentID DESC LIMIT 8' at line 1