সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের এলাকা ছাড়া করার পায়তারা করছে কুচক্রি মহল

প্রকাশিত: ০৯:০১ পিএম, এপ্রিল ২৩, ২০১৫
নিজস্ব প্রতিবেদক : আবারো মিথ্যা মামলায জড়িয়ে দক্ষিন শার্শার আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের এলাকা ছাড়া করার পায়তারা করছে একটি কুচক্রি মহল। তাদের খুটির জোর এতই যে, পুলিশ প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা ঐ মহলের কথা শুনতে বাধ্য বলে অভিযোগ উঠেছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে তদন্তে গেলে সন্ত্রাসী কতৃক বাধা সৃষ্টি করেছে বলে একাধিক সুত্রের অভিযোগ। ঘটনার বিবরনে জানা যায়, শার্শার বাগআঁচড়া বাজারে গত ১৩এপ্রিল বিকেলে সাধারন হাটের ইজারা নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্য্যায়ে বোমা হামলার শিকার হয় ইজারাদার আসাদুজ্জামান হাই ও তার সঙ্গীয় কর্মী জিয়া। গুরুতর আহত দু’জনকে ঢাকা ও সাতক্ষিরায় উন্নত চিকিৎসার জন্য নেয়া হয়েছে এবং তারা এখনো সেখানে চিকিৎসাধিন রয়েছে। এদিকে, এলাকার ত্রাস শফিক ধাবকের নেতৃত্বে ঘটে যাওয়া এ ঘটনা উল্টা পথে ঘুরাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে শার্শার বুকে ঘটে যাওয়া সকল সন্ত্রাসে হোতা বেনাপোলের এক জনপ্রতিনিধি। অভিযোগ উঠেছে, ঐ জনপ্রতিনিধির ইশারায় ইতিমধ্যে যশোর পুলিশের এক উর্দ্ধতন কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে শার্শা থানা পুলিশ তদন্ত ছাড়াই উক্ত বোমা হামলার ঘটনায় নিরীহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ নেতা কর্মীদের নামে মামলা রেকর্ড করেছে। অভিযোগ উঠেছে, বারবার দল পাল্টানো এলাকায় বিতর্কিত এক ব্যক্তিকে খুশি করতে ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কুচক্রি মহলের হোতা ঐ জনপ্রতিনিধি দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ দিয়ে প্রশাসনের এক শ্রেণীর অসাধু ব্যক্তিদের তুষ্ট করে এলাকায় ত্রাস সৃস্টি করে চলেছে। অথচ, ইতি পূর্বে শার্শার বাগআঁচড়া এলাকায় কুখ্যাত সন্ত্রাসী বাহিনী প্রধান শফিক ধাবকের নেতৃত্বে বাহিনীর সদস্যরা লুটপাট, ঘর-অফিস পুড়ানো, মটর সাইকেল ছিনতাই, বোমাবাজের ঘটনা ঘটালেও থানা মামলা নেয়নি। শার্শা থানা পুলিশের কাছে বারবার অভিযোগ দায়ের করলেও মামলা রেকর্ড করেননি। বরং পরামর্শ দিয়েছে আদালতে মামলা করার জন্য। অপরদিকে একাধিক সুত্রের অভিযোগ জানা যায়, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সঞ্জিত মন্ডল গত কাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাস্থলে তদন্তে যান। এ সময় ঘটনাস্থলের আশপাশের লোকজন সঠিক ঘটনা তুলে ধরলে মামলার ১নং সাক্ষি এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী বাহিনী প্রধান ও একাধিক মামলার আসামি শফিক ধাবক ওরফে শফিক মাহমুদ তদন্ত কর্মকর্তার সামনে তাদেরকে হুমকি দেয়। নাম না প্রকাশের সর্তে ঘটনাস্থল এলাকার এক ব্যবসায়ী বলেন, তদন্ত কর্মকর্তার সামনে প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরতেই শফিক মাহমুদ স্থানীয়দের হুমকি প্রদান করে। সে বরে, পুলিশ চলে গেলে সেজে গুজে আসছি। এখানে রক্ত গঙ্গা বইয়ে দেব। এ হুমকিতে এলাকাবাসী আতঙ্কে রয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সঞ্জিত মন্ডলের কাছে জানতে চাইলে তিনি তদন্ত কালে গোলমালের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

বিভাগের আরো খবর

You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MySQL server version for the right syntax to use near 'ORDER BY bn_content.ContentID DESC LIMIT 8' at line 1