সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

বিবাহিত ও যৌন জীবন

প্রকাশিত: ০১:২৪ পিএম, মার্চ ২৩, ২০১৫
একুশে সংবাদ : আমাদের বিবাহিত ও যৌন জীবন খুব সুখের ছিল এবং আমি বিশ্বাস করতাম যে বিবাহিতা মেয়েদের যৌন জীবনে একজন পুরুষের উপস্থিতি যথেষ্ট,কিন্তু কোনো এক ঘটনা আমার এই মানসিকতাকে একেবারে বদলে দেয়। আজ আমি তোমাদের সেই ঘটনাটাই বলতে এসেছি। আমার নাম সুদেষ্ণা রায় ৩৬ বছর বয়স, বিবাহিতা, আমার বরের নাম সঞ্জয় রায়। কলকাতার এক অভিজাত অঞ্চলে বসবাস করি। আর আমাকে কেমন দেখতে? লোকে বলে, আমার রূপ যৌবনের কাছে সিনেমার নায়িকারও হার মেনে যাবে। এই ঘটনাটা আজ থেকে প্রায় দু বছর আগে আমার স্বামীর এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু সুমনের সাথে ঘটেছিল। খুব সুন্দর হ্যান্ডসাম সুপুরুষ এবং সুস্বাস্থের অধিকারী সুমনকে আমি আমাদের বিয়ের পর পর থেকেই চিনি আর সুমনের সৌন্দর্য, সুস্বাস্থ্য আর ব্যবহার আমাকে বেশ আকর্ষিত করতো। সুমন যে আমার সৌন্দর্যের পুজারী ছিল সেটা তার কথাতেই প্রকাশ পেত, কিন্তু কোনো সময়তেই আমাদের মধ্যে এমন কোনো কথা হতো না যা আমাদের বিবাহিত জীবনের পক্ষে ক্ষতিকারক হতো। জীবন এভাবেই চলে যাচ্ছিল, কিন্তু দু বছর আগের ঘটা ঘটনাটি আজ আমি তোমাদের, শুধু তোমাদেরই বলছি, বিশ্বাস কোরো আজ পর্যন্ত আমার স্বামী বা সুমনের বউ কেউই এই ঘটনাটা জানে না। আমার স্বামী আজও মনে করে আমি ওর সতীলক্ষী সাদাসিধা বউ। যাই হোক গল্পতো অনেক হলো এবারে আসল ঘটনাতে আসা যাক। সুমন একটি বড়ো ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের মালিক ছিল আর আমাকে ওর দোকানে প্রায়ই সংসারের নানান জিনিস কেনার জন্য যেতে হতো। এরকমই একদিন দুপুরে আমি কিছু জিনিস কেনার জন্য সুমনের দোকানে দিয়ে দেখি দোকান বন্ধ আর সুমন দোকানের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে দেখেই সুমন বলে উঠলো “আরে সুদেষ্ণাবৌদি কি ব্যাপার?” আমি বললাম “আপনিতো ভাই দোকান বন্ধ করে দিয়েছেন, কিছু জিনিস কিনতাম, ঠিক আছে বিকেল বেলাতে আসবো। ” “বউদি আজতো সাপ্তাহিক বাজার বন্ধের দিন তাই আমার দোকানও বন্ধ। কিছু জরুরি কাজ ছিল তাই দুতলার অফিসে কাজ করছিলাম, সিগারেট কিনতে নিচে এলাম আর আপনাকে দেখতে পেলাম।” “ওহ আমি একেবারে ভুলে গেছিলাম” আমি বললাম। “কোন চিন্তা নেই বউদি, আমি তো আছি, আপনার জন্য আমার দোকান সব সময় খোলা, আসুন আসুন”, এই কথা বলে সুমন দোকানের গেট খুলে দিল। আমি দোকানে ঢুকে প্রয়োজন মতো জিনিস কিনে বেরিয়ে আসার সময় সুমন বলে উঠলো “বৌদি, আমার অফিসে বসে একটু কোল্ড ড্রিন্ক খেয়ে যান।” যেহেতু সুমন আমাদের দুজনেরই বন্ধু আর খুব ভদ্র তাই আমিও কোনো আপত্তি করলাম না। আমি বললাম “ঠিক আছে সুমন, আপনি ড্রিন্ক আনান আমি পাশের মেডিসিনের দোকান থেকে কয়েকটা প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে দু মিনিটের মধ্যে আসছি।” “ও.কে.বৌদি…” পাশের মেডিসিনের দোকান থেকে কয়েকটা জিনিস কিনে আমি সুমনের দোকানের সামনে আসতে দেখি সে দোকানের পাশে আমার জন্য অপেক্ষা করছে। আমি তাকে বললাম “আমি বললাম তো আমি আসছি, আপনি আবার আমার জন্য দাড়িয়ে আছেন!” সুমন বলে “আসলে আমার অফিস তো দোতলায় আপনি চিনবেন না, তাই দাড়িয়েছিলাম আর বৌদি এখন দুপুর দুটো, আমি তাই আমার আর আপনার লাঞ্চের জন্য পাশের হোটেলে অর্ডার দিয়ে দিয়েছি; কিছু মনে করলেন না তো?” এই সময়তে বাড়িতে সেরকম কোনো কাজ না থাকায় আমি ওকে বলি “ঠিক আছে, কোনো সমস্যা নেই।” কিন্তু সমস্যা তখন হলো যখন দোতলায় যখন আমরা গোল লোহার সিড়ি দিয়ে উঠছিলাম। এত ছোট সিড়ি আর এত বিপদজনক যে আমাদের শরীর একে অন্যের গায়ে ঠেকে যাচ্ছিল, তাই ভয়ে আমি সুমনের হাত চেপে ধরে উঠছিলাম। একবার তো আমি সিড়িতে পা ফেলতে গিয়ে পিছলে গেছিলাম। ও কোনো মতে আমাকে ধরে সেযাত্রা আমাকে বাঁচিয়ে দেয়, কিন্তু এই সময়ে আমার নাক প্রায় সুমনে মুখের কাছাকাছি পৌছে যায় আর আমি সুমনের মুখ থেকে হাল্কা মদের গন্ধ পাই, কিন্তু তখন আমি ভাবলাম এই ভর দুপুরে ও কি মদ খাবে? তারপরে দোতলায় উঠে দেখি, গোটা দুতলা একেবারে ফাঁকা আমি আর সুমন ছাড়া কেউ নেই৷ যেহেতু সুমনের অফিসও তখন একেবারে ফাঁকা, আমার মাথায় হটাৎ একটা চিন্তা এলো যে এখন যদি আমার বর আমাকে আর সুমনকে এইরকম একদম একা অবস্থাকে এই অফিসে দেখতো তাহলে কি না কি ভাবতে শুরু করতো। কিন্তু এখন এসব ভেবে কি হবে, এখন আমি আর সুমন, ওর ফাঁকা অফিসে বসে কথা বলছি, গল্প করছি এটাই ঘটনা। এসব ভাবতে ভাবতেই আমি অফিস ঘরটি দেখতে শুরু করি। বেশ ছিমছাম সুন্দর করে সাজানো সুমনের অফিসটি। সেন্টার টেবিল, সোফা কাম বেড, বুক সেল্ফ প্যানট্রি, বাথরুম সবই আছে, এরই মধ্যে এ.সি.চালিয়ে রুম ফ্রেস্নার দেওয়াতে ঘরের পরিবেশও খুব সুন্দর হয়ে উঠেছে। আমি আর সুমন বেশ কিছুক্ষণ দুজনের পারিবারিক আলোচনা করি আর আমি লক্ষ্য করি ও একজন খুব ভালো শ্রোতাও। কথা বলতে বলতে আমরা দুজনে কখন যে আপনি থেকে তুমিতে চলে এসেছিলাম তাও বুঝতে পারিনি, এর মধ্যে ও আমাকে বলে আমি এখন কি খাব। যেহেতু অনেকটা হেটে দুপুর বেলাতে দোকানে এসেছিলাম তাই আমি বলি আগে আমি একবার বাথরুমে যাব এবং তারপরে কোল্ড ড্রিন্ক নেব। সুমন সোফা থেকে উঠে আমাকে বাথরুমের দিকে এগিয়ে দেয় আর কোল্ড ড্রিন্ক বানানোর জন্য নিজে প্যানট্রির দিকে এগিয়ে যায়। আমি বাথরুমে গিয়ে বেসিনে মুখ হাত ধুয়ে নিজেকে ভালো করে পরিস্কার করে ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে মেক আপ কিট বের করে হাল্কা মেকাপ করাতে তখন নিজেকে আরো ফ্রেশ লাগছিল। বাথরুম থেকে বেরিয়ে এসে দেখি টেবিলে দুটো কোক ভর্তি গ্লাস নিয়ে সুমন আমার জন্য অপেক্ষা করছে। সোফাতে বসে বসে কোকের গ্লাসে ছোট ছোট চুমুক দিতে দিতে আমরা আবার গল্প শুরু করি, খুব সুন্দর লাগছিল তখন। এই প্রথম একটা ঘরে বসে আমি আর সুমন দুজনে সম্পূর্ণ একা, এত সুন্দর পরিবেশ, আমার মনে হচ্ছিল, থেমে যাক না সময়, এত সুন্দর একটা মুহূর্ত, তাড়াতাড়ি যেন না চলে যায়। ঠিক এই সময়ে ও আমাদের গল্পের বিষয় পাল্টে দিয়ে আচমকা বলে উঠলো, আমার হাসব্যান্ড খুব লাকি। আমি তাকে বলি কেন তুমি এই কথা ভাবছো? তখন সে বলে ওঠে, সুদেষ্ণা “তোমার মতো সুন্দরী বউ যার সে লাকি না হয়ে হয়ে কি হবে?” আমি বুঝতাম সুমন আমাকে পছন্দ করে, কিন্তু হটাৎ ওর মুখ থেকে সোজাসুজি এই কথা শুনে আমার ফর্সা গালটা যে আরো গোলাপী হয়ে গেল তা আমি নিজেই বুঝতে পারছিলাম; কিন্তু ওর মুখ থেকে আমার রূপের কথা আরো শোনার জন্য আমি বললাম,”আমার মধ্যে এমন কি দেখলে তুমি যে এরকম বলছো?” সুমন বলে ওঠে “না বৌদি, তুমি একজন সাধারণ মেয়ে নও, তুমি এত সুন্দর, এত সুন্দর, যে, যে কোনো পুরুষ তোমায় একবার দেখলে, শুধু দেখতেই থাকবে; তোমার দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নেবে, এরকম হতভাগ্য এখনো এ পৃথিবীতে জন্মায়নি।” সুমনের মুখ থেকে এই কথা শুনে আমার মনে হলো আমার গালটা গোলাপী থেকে লাল হয়ে গেল, মনে হলো আমার সারা শরীরে কারেন্ট পাশ করলো। এই রকম মন্তব্য আমার বরও কোনদিন আমার সম্বন্ধে করেনি, তাই আমি সুমনের মুখ থেকে আরো কথা শোনার জন্য বললাম, “এই তুমি কি যা তা বলছো, তুমি আমাকে ভালো চোখে দেখো তাই তুমি এসব বলছো; আসলে কিন্তু আমি একেবারে একজন সাধারণ দেখতে একটা মেয়ে মাত্র।” সুমন বলে ওঠে “কে বলেছে সুদেষ্ণাবৌদি তুমি একজন সাধারণ মেয়ে, তুমি, তুমি হচ্ছো সকলের থেকে একেবারে আলাদা, এই বয়সেও তুমি তোমার ফিগারকে এত সুন্দর রেখেছ যে তোমাকে দেখলে হিন্দী সিনেমার মডেল মনে হয়, আর আমি তো জানি তুমি ফিগারকে সুন্দর করবার জন্য যোগাসন কোরো সুইমিং পুলে গিয়ে সাঁতার কাটো।” আমি আর থাকতে না পেরে বলে উঠলাম “বাবা, আমার সম্পর্কে এত খোঁজ রাখো তুমি?” আর মনে মনে চিন্তা করলাম যে যখনি আমি কোনো দিন সেক্সি ভাবে লো-কাট ব্লাউস এর সাথে ট্রান্সপারেন্ট শাড়ী পরে কোনো পার্টিতে গেছি আর সুমনও সেখানে থেকেছে, ওর দৃষ্টি সব সময়তে আমার দিকেই থাকতো ৷ এর পরে সুমন সাধারণ ভাবে আমাকে বলে “সুদেষ্ণাবৌদি তুমি কি কি কিনেছে আমি কি একটু দেখতে পারি?” আমি কিছু না মনে করে সোফা থেকে উঠে কোনে রাখা শপিং ব্যাগ তা নিয়ে ঘুরতেই দেখি ও এতক্ষণ আমার লো-কাট ব্লাউসের মধ্যে থেকে এক দৃষ্টিতে আমার খোলা পিঠকে দেখছে আর আমি ঘুরতেই ওর নজর সোজা আমার বুকে আর মেদহীন পেটের দিকে পড়লো। আমি কিছুটা অস্বস্তিতে পড়ে গিয়ে শাড়ী দিয়ে আমার মেদহীন পেটকে ঢাকার চেষ্টা করলাম, কিন্তু আমার সেই প্রচেষ্টাও সফল হলনা এবং আমি দেখলাম সুমন আমার দিকে তাকিয়ে এক অদ্ভুত ছোট্ট আর অর্থপূর্ণ হাসি হাসলো, যার অর্থ আমি তখন বুঝতে পারিনি। এর কিছু পড়ে ও আমাদের জন্য আবার কোক আনতে প্যানট্রির দিকে যেতেই আমি চটপট উঠে আমার শাড়ী ঠিক করবার চেষ্টা করি। যখন বুক খোলা অবস্থাতে গোটা শাড়ীর আঁচল হাতে নিয়ে আমি বুক ও পেটকে ঢাকার চেষ্টা করছি, ঠিক তখনই সুমন প্যানট্রি থেকে কোক হাতে ঘরে ঢোকে আর আমার শরীরের সামনেটা তখন পুরোপুরি সুমনের সামনে উন্মুক্ত। আমি খুব লজ্জা পেয়ে কোনো রকমে আমার ৩৫-৩১-৩৬ শরীরকে শাড়ী দিয়ে ঢেকে “দুঃখিত” বলাতে ও আবার সেই ছোট্ট আর অর্থপূর্ণ হাসি হেসে আমাকে বলে ওঠে “কোনো ব্যাপার নয়, এতো আমার সৌভাগ্য সুদেষ্ণাবৌদি।” আমি সুমনের দিকে তাকিয়ে হেসে সোফাতে বসলাম আর ও কোল্ড ড্রিন্ক নিয়ে আমার কাছাকাছি এসে বসলো, এতটা কাছাকাছি যে আমাদের একে অপরের পা পর্যন্ত মাঝে মাঝে ঠেকে যাচ্ছিল৷ আমি নিজেকে স্বাভাবিক দেখানোর জন্য এক চুমুকে কোকের গ্লাসটা খালি করে দিলাম, কিন্তু, খাওয়ার পরে মনে হলো কোকের স্বাদটা কিরকম আলাদা হয়ে গেছে, মনে হোল কোকের গ্যাসটা বেরিয়ে গেছে বলে বোধ হয় এরকম স্বাদ, কিন্তু এরকম? যাইহোক কিছুক্ষণ পরে আমার মনে হলো আমার শরীরটা কি রকম করছে, কি রকম একটা অস্বস্তিকর, হয়তো এতক্ষণ রোদ্দুরে থাকার পরে এ.সি.রুমে বসার ফলেই বোধ হয়তো এরকম হবে, কিছুক্ষণের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে। সুমন আমার আর নিজের খালি গ্লাস নিয়ে আবার প্যানট্রির দিকে গিয়ে আবার গ্লাস ভর্তি কোক নিয়ে ফিরে এলো। আমি ওকে বোঝাবার চেষ্টা করি আমার ভালো লাগছে না, শরীর খারাপ লাগছে; কিন্তু সুমন বলে ওঠে “আরে সুদেষ্ণাবৌদি বাইরের রোদ্দুরের জন্য তোমার শরীর খারাপ লাগছে; একচুমুকে ড্রিন্কটা শেষ করো, শরীর ঠিক হয়ে যাবে।” আমি আবার এক চুমুকে গ্লাসটা শেষ করলাম, কোকের স্বাদটা ঠিক আগেকার মতো। আবার কিছুক্ষণ পরে ও আমাদের জন্য গ্লাস ভর্তি কোক নিয়ে এলো, আমি বললাম “সুমন কোকের স্বাদটা ভালো নয়, কি রকম বাজে টাইপের গন্ধ মনে হচ্ছে!” ও বললো তার কিছু মনে হচ্ছে না কিন্তু আমি যদি মনে করি তাহলে সে আবার নতুন একটা বোতলের ঢাকা খুলতে পারে। আমি বললাম তার কোনো দরকার নেই৷ আমার শরীরটা কিরকম হাল্কা লাগছিল আর মাথাটাও কিরকম ভারী হয়ে যাচ্ছিল, তাই আমি সোফা থেকে উঠে পড়ে ওকে বললাম “সুমন আমার শরীর একদম ভালো লাগছে না, আমি বাড়ি যাবো।” কিন্তু ও আমার হাত ধরে ওর পাশে বসিয়ে আমার থাই এর উপরে নিজের হাত রেখে বললো যদি শরীর খারাপ লাগে তাহলে এখানেই রেস্ট নিয়ে, শরীর ঠিক হলে তারপরে যাবার জন্য। আমি বসতেই ও আমাকে বললো “সুদেষ্ণাবৌদি একটু আরাম করে নাও।” আমি বুঝতে পারছিলাম আমার বুক থেকে আমার শাড়িটা সরে গেছে আর ও আমার বুকের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে, কিন্তু তখন আমার এমন অবস্থা যে আমার শরীর আর আমার মাথার কথা শুনছিল না। এবার ও বললো “সুদেষ্ণাবৌদি আমি তোমার মাথাটা একটু টিপে দি, তাহলে তুমি আরাম পাবে”, বলে আমার কোনো উত্তরের অপেক্ষাতে না থেকে নিজের হাতটা আমার ঘাড়ের উপরে রেখে আমার মাথাটা ওর হাতের উপর শুইয়ে দিয়ে একটা হাত দিয়ে আমার মাথাটা টিপতে শুরু করে। আমি ওর কাঁধে মাথা রেখে চোখ বুজে ফেলি এবং আস্তে আস্তে ওর মাসাজ আমার বেশ ভালো লাগতে শুরু করে। আমি বুঝতে পারি সুমনের যে হাতটা এতক্ষণ আমার কপাল টিপছিল সেটা সেটা আমার কপাল থেকে আস্তে আস্তে নিচে আমার মাইজোড়ার দিকে আসতে শুরু করেছে। এই সময় আমি চোখটা খুলে দেখি ও আমার এত কাছাকাছি আছে যে ওর ঠোঁটটা আমার ঠোঁটের একেবারে কাছাকাছি এসে গেছে। আচমকা ওর ঠোঁট আমার ঠোঁটকে হাল্কা করে ছোঁয় আর আমার বুকেতে মনে হলো একটা এ্যালার্ম ঘড়ির ঘন্টা বেজে উঠলো। আমি বুঝতে পারলাম আজকের এই ঘটনা অনেক দূর পর্যন্ত গড়াবে। এটা ঠিক যে সুমনকে আমি পছন্দ করি, কিন্তু সেটা আমার বরের বন্ধু হিসেবে, কিন্তু আজ যেটা হতে চলেছে, সেটা? একুশে সংবাদ ডটকম/আর/২৩-০৩-০১৫:

বিভাগের আরো খবর

You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MySQL server version for the right syntax to use near 'ORDER BY bn_content.ContentID DESC LIMIT 8' at line 1