সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

বর্ধমান বিস্ফোরণের তদন্তে ঘটনাস্হলে এনআইএ-র ডিজি

প্রকাশিত: ১০:০৮ এএম, অক্টোবর ২৪, ২০১৪
একুশে সংবাদ : বর্ধমান বিস্ফোরণের তদন্তের অগ্রগতি দেখতে নিজেই ঘটনাস্হলে পৌঁছলেন এনআইএ-র ডিজি শরদ কুমার৷ কীভাবে এ রাজ্যে জাল বিছালো বাংলাদেশি জামাত-উল-মুজাহিদিন তাও খতিয়ে দেখছেন তিনি৷ শুধু বর্ধমানের খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণস্হল নয়, এখান থেকে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা যাচেছন তিনি৷ তদন্তভার নিলেও এখনও কোনও অভিযুক্তকে কেন ধরা যায়নি সে নিয়ে ক্ষোভ ছড়াচেছ সর্বস্তরে৷ সে বিষয়ে এখানে তদন্তকারীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি৷ সন্ধ্যায় তদন্তভার নেওয়া অফিসারদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকও আছে তাঁর৷ সকালে দমদম বিমানবন্দর থেকে চপারে সরাসরি বর্ধমান চলে যান এনআইএ-এর ডিজি শরদ কুমার৷ বর্ধমানের খাগড়াগড়ের একটি বাড়িতে চ অক্টোবর বিস্ফোরণ হয়৷ মৃত্যু হয় দু'জনের৷ জখম আবদুল হাকিম, তার স্ত্রী আমিনা ওরফে আলেমা এবং নিহতদের একজন শাকিলের স্ত্রী এখন এনআইএ-র হেফাজতে৷ রাজ্যের হাত থেকে তদন্তভার নিলেও কার্যত জেলা পুলিশ এবং সিআইডির যোগসূত্র রক্ষা করেই তদন্ত চালাচেছ এনআইএ৷ বর্ধমান, বোলপুর, বেলডাঙা, করিমপুর সর্বত্র কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্হা অভিযান চালিয়েছে রাজ্যের সহায়তায়৷ নিজস্ব নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে বড় কোনও সাফল্য এখনও পায়নি তারা৷ স্রেফ ঘটনাস্হল এবং তার সঙ্গে যুক্ত শিমুলিয়া ও বেলডাঙা মাদ্রাসা থেকে কিছু নথিপত্র এবং রাসায়নিক উার করেছেন এনআইএ অফিসাররা৷ কিন্ত্ত তদন্তে স্পষ্ট, বাংলাদেশি জামাত জঙ্গিদের জাল বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ও নদিয়া এই চার জেলায় অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে বিস্তৃত৷ সেই বিস্তার কীভাবে, ঠিক কবে এবং কাদের হাত ধরে সেই তথ্য উারে কতটা সফল তাঁর অফিসাররা সেটা দেখতেই সরেজমিনে সফরে এনআইএ-র ডিজি৷ শুক্রবার ১১টা নাগাদ বর্ধমানে চপার থেকে নেমেই সরাসরি খাগড়াগড়ে চলে যান ডিজি৷ ওই বাড়িতে ঢোকেন তিনি৷ ছিলেন বর্ধমানের পুলিশ সুপার এস এম এইচ মির্জা৷ তিনি ডিজিকে ঘটনার বিবরণ দেন৷ বাড়ির দোতলায় উঠে ঘটনার পরের পরিস্হিতি বিশদ জানেন ডিজি৷ কোন ঘরে বিস্ফোরণ হয়েছিল, কোথায় পড়েছিল শাকিলদের দেহ, কী ভূমিকা ছিল মহিলাদের তাও বিস্তারিত জেনেছেন তিনি৷ উার হওয়া বিস্ফোরক, রাসায়নিকের চরিত্র জেনেছেন৷ এখান থেকে মুর্শিদাবাদ, করিমপুর, বোলপুরের দূরত্ব এবং ভৌগোলিক অবস্হান বিষয়ে ম্যাপ ধরে নিরীক্ষণ করেন৷ পলাতক কওসর, কাদের, হাবিবুর, ইউসুফদের কার সঙ্গে কী যোগসূত্র তাও জানেন৷ অসম থেকে ধৃতদের সঙ্গে ইউসুফের শিমুলিয়া মাদ্রাসায় উার নামের তালিকার সঙ্গে কাদের মিল রয়েছে, তাও জানতে চান৷ ঘণ্টা দুয়েক বর্ধমানে থাকার পর বেরিয়ে যান তিনি৷ একুশে সংবাদ ডটকম/আর/২৪-১০-০১৪:

বিভাগের আরো খবর

You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MySQL server version for the right syntax to use near 'ORDER BY bn_content.ContentID DESC LIMIT 8' at line 1