সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

রোমান্স-যৌনতায় উত্তম সময় শরৎ-হেমন্ত

প্রকাশিত: ০৬:৪৬ এএম, অক্টোবর ২০, ২০১৪
একুশে সংবাদ : শরৎ-হেমন্ত কাল বিশেষকরে ভাদ্র, আশ্বিন ও কার্তিক মাস, বছরের এই সময়টাই সঙ্গী বা সঙ্গীনির সাথে প্রেম-রোমান্স-ভালোবাসা-যৌনতায় লিপ্ত হওয়ার সর্বোৎকৃষ্ট সময়। এই সময়টাতে যতবেশি একসঙ্গে সময় কাটাবেন ততই আপনার সঙ্গী বা সঙ্গীনির সাথে সম্পর্কটা আরও উষ্ণ ও গাঢ় হবে। এর পেছনে বেশ কিছু প্রাকৃতিক ও বিজ্ঞানসম্মত কারণও রয়েছে। এই সময়টাতেই প্রকৃতিতে শীতের ঘনঘটা শুরু হয়। সঙ্গী বা সঙ্গীনির সাথে একটি উষ্ণ বিছানা শেয়ারে এর চেয়ে ভালো অজুহাত আর কীইবা হতে পারে? এসময়কালে সপ্তাহে অন্তত একটি দিন, সারাক্ষণই বাসায় থাকুন। সঙ্গী বা সঙ্গীনির সাথে প্রেম-রোমান্স-ভালোবাসা-যৌনতায় লিপ্ত থাকুন। বছরের এই সময়টাতে রাতের আঁধার অনেক গাঢ় হয়। আর গাঢ় আঁধার রাতে মোমবাতি জালিয়ে অদ্ভুত রোমান্টিক পরিবেশ সৃষ্টি করে সঙ্গী বা সঙ্গীনির সাথে সময় কাটানোর মজাই আলাদা। আর এর সাথে যদি থাকে এক বোতল মদ তাহলেতো আর কোনও কথাই নেই। কোনফাঁকে যে রাত কেটে যাবে টেরই পাবেন না। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, শরৎ-হেমন্তে মানবদেহে টেস্টোস্টেরন হরমোন নিঃসরনের মাত্রা বছরের আর যে কোনও সময়ের চেয়ে তুঙ্গে থাকে। প্রকৃতিতেও এর অনেক নজির দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। উদাহরণত বছরের এই কয়টি মাসে কুকুরসহ অনেক প্রাণীই বিপরীত লিঙ্গের সাথে সহবাসে কাতর হয়ে ওঠে। গবেষণায় দেখা গেছে বছরের এই সময়টাতে পুরুষরাও নারী দেহের প্রতি আকৃষ্ট হন বেশি। এই সময়টাতেই পুরুষদের চোখে তাদের সঙ্গীনির দেহ আরও সুন্দর ও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। বছরের এই সময়কালটাতেই কুমড়োর ফলন হয়। সূতরাং স্ট্রবেরির কথা ভুলে যান। কারণ কুমড়োই হল সব কামোদ্দীপক প্রাকৃতিক খাদ্যের জন্মদাত্রী। সঙ্গীনিকে যৌন মিলনে পরিতৃপ্ত করতে পুরুষদের জন্য এক চুমুক কুমড়ো স্যুপই যথেষ্ট। রাতের খাবারে ঘরে তৈরি কুমড়ো স্যুপ যুক্ত করার জন্য এর চেয়ে ভালো অজুহাত আর কীইবা হতে পারে?! হংকংয়ের একদল চতুর বিশেষজ্ঞ গবেষণায় দেখতে পেয়েছেন, যতই শীতকাল ঘনিয়ে আসতে থাকে ততই পুরুষের হৃদয়ে তার সঙ্গীনির জন্য উষ্ণতার ঝড় ওঠে। হলিউডি সিনেমা দ্য নোটবুকের কয়েকটি দৃশ্যেও এমনটাই চিত্রায়িত করা হয়েছে। আপনিও চাইলে ওই সিনেমাটি দেখে এর একটা অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারেন। আরেকটি পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় দেখা গেছে, গ্রীষ্মকালে পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা খুবই কম থাকে। আর গ্রীষ্মকালের মধ্য দুপুরে প্রখর রোদের মধ্যেই যদি কেউ ভ্রমণে বের হন, ফিরে আসার পর তার বীর্য পরীক্ষা করলে প্রতি ফোটা বীর্যে মাত্র তিনটির বেশি শুক্রানুর দেখা মিলবেনা। এমনটাই দাবি বিজ্ঞানীদের! অন্যদিকে শরৎ-হেমন্তে পুরুষদের বীর্যে বছরের যে কোনও সময়ের চেয়ে সর্বোচ্চ সংখ্যক শুক্রানুর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। এটা কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। প্রকৃতির সঙ্গে মিল রেখে নিয়মিতই মানবদেহের এ পরিবর্তন ঘটে থাকে। শরৎ-হেমন্ত কালই বছরের সেই সময় যেই সময়টাতে মানুষ আবেগতাড়িত স্নায়বিক ও মানসিক বিশৃঙ্খলা-অবসাদগ্রস্ততায় আক্রান্ত হয় বেশি। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, শরৎ-হেমন্তীয় অবসাদগ্রস্ততার একমাত্র ওষুধ হল প্রেম-রোমান্স-ভালোবাসা-যৌনতা। এ সময়টাতে আপনি আপনার সঙ্গী বা সঙ্গীনির সাথে প্রতিদিন অন্তত একবার দৈহিক মিলনে লিপ্ত হউন। তাহলেই একমাত্র পরিপূর্ণ সুস্থ থাকতে পারবেন। একুশে সংবাদ ডটকম/আর/২০-১০-০১৪:

বিভাগের আরো খবর

You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MySQL server version for the right syntax to use near 'ORDER BY bn_content.ContentID DESC LIMIT 8' at line 1