AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

বিরামপুরে ধান রোপনে ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা


Ekushey Sangbad
একুশে সংবাদ ডেস্ক
০৪:১৪ পিএম, ২১ জানুয়ারি, ২০২১
বিরামপুরে ধান রোপনে ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার ক্ষুদ্র-প্রান্তিক কৃষকগণ ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয়ে প্রাণের স্পন্দনে ঘন কুয়াশা, হিমেল হাওয়া, কনকনে শীতকে উপেক্ষা করে সাত সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বোরো চারা রোপণে মেতে উঠেছেন।

বৃহস্পতিবার উপজেলা ও পৌর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প, ডিজেল ইঞ্জিন (শ্যালো মেশিন) দিয়ে সেচ সরবরাহের মাধ্যমে জমিতে কৃষক-কৃষাণীরা জমিতে হালচাষ, মই টেনে জমি সমান করা, সার প্রয়োগ,সেচ প্রদান, বীজতলা থেকে চারা উত্তোলন,আবার অনেকে অধিক শ্রমিক নিয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে বোরোর চারা রোপণ করছেন।

এ দিকে চাষিরা যেন সঠিক ভাবে ফসল চাষাবাদ ও পরিচর্যা করতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে তৃণমূল পর্যায়ে কৃষি উপ- সহকারী অফিসার মাঠে গিয়ে সার্বিক পরামর্শ দিচ্ছেন। 

কৃষক সাথে কথা বলে জানা গেছে, এবার শীতে বীজতলার তেমন কোন ক্ষতি না হওয়ায়, সংকট এড়িয়ে স্বস্তিতে চারা রোপণ করতে পারছেন।

উচ্চ ফলনশীল জিরা শাইল,আটাশ, ব্রি-ধান-২৯,
ব্রি-ধান-৫৪,ব্রি-ধান-৭৪,ব্রি-ধান-৮৯ এছাড়া ও বিভিন্ন হাইব্রিড জাতের ও স্থানীয় জাতের ধানের চারা রোপন করছেন তারা। 

উপজেলার দিওড় ইউনিয়নের রুপরামপুর গ্রামের মোকছেদ আলী ও বিরামপুর পৌরসভার মানুষমুড়া গ্রামের ওবাইদুল ইসলাম জানান,অধিকাংশ জমিতে বোরো ধান রোপন প্রায় শেষ পর্যায়ে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ইরি-বোরো ধানের বাম্পার ফলন পাওয়া যাবে বলে দৃঢ় আশাবাদী।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিকচন চন্দ্র পাল জানান, চলতি বছর ১৫ হাজার হেক্টর  জমিতে ইরি-বোরো চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রযুক্তির ছোঁয়ায় অল্প সময়ে কৃষকরা জমিতে চাষাবাদ করছেন। এবছর আবহওয়া আনুকুলে থাকায় ধানের বাম্পার ফলন ও ন্যায্য মূল্য পেলে  এ এলাকার লোকের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে আমূল পরিবর্তন ঘটবে। কৃষকগণ যাতে সঠিকভাবে ধান ঘরে তুলতে পারে, এ ব্যাপারে সবধরনের কৃষি সেবা অব্যাহত থাকবে।

একুশে সংবাদ/ন.হা/এস

Link copied!