AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

বর্ষা এলেই বেড়ে যায় ছাতার কদর


Ekushey Sangbad

০৫:৩৮ পিএম, আগস্ট ১১, ২০২০
বর্ষা এলেই বেড়ে যায় ছাতার কদর

একুশে সংবাদ: এখন শ্রাবণ মাস চলছে। ভরা বর্ষা মৌসুম অবিরাম বৃষ্টির দেখা মিলছে। বর্ষা এলেই বেড়ে যায় ছাতার কদর। ছাতার কারিগরেরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ছাতা ঠিক করার কাজ করছে। এবং যাদের ছাতা নষ্ট তারা সেটি ঠিক করতে কারিগরদের কাছে যাচ্ছেন। আর যাদের ছাতা নেই তারা নতুন কিনছেন। এ কারণে ব্যস্ততা বেড়েছে ছাতার কারিগরদের। কারিগর ও ব্যবসায়ীরা জানান, আষাঢ় মাস শেষ হয়েছে। শ্রাবণ মাসের শেষের পথে। এই বর্ষা মৌসুমে ছাতার বাজার সরগরম হয়ে উঠেছে। বিক্রি বাড়ায় ব্যস্ততা বেড়েছে ছাতা বিক্রেতাদের এবং পোরাতন ছাতা ঠিক করা কারিগরদের।ফলে কারিগরেরা সকাল থেকে রাত অবধি গ্রামের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পোরাতন ছাতা নতুন করে তৈরির কাজ করছে। উপজেলাসহ শহরের বড়বাজার,পাইকারি ও সাধারণ ক্রেতারা দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন। বিক্রি হচ্ছে দেশি-বিদেশি ছাতা। শিশুদের জন্য আছে বাহারি নকশার ছাতাও। গ্রামের বাড়ি বাড়ি ও রাস্তার মোড়ে বসে কারিগরেরা ব্যস্ততা সময় পার করছেন। মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার নগরহাওলা তরমুজপাড়া গিয়ে দেখা যায়, ছাতা মেরামত করার কাজে ব্যস্ত কারিগর আব্দুর রশিদ মিয়া, তার কাছে নষ্ট হয়ে যাওয়া ছাতা মেরামত করতে এসেছে গ্রামের বিভিন্ন এলাকার মানুষ। আব্দুর রশিদ জানান, তিনি প্রায় বিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিভিন্ন উপজেলাতে গিয়ে পাড়া মহল্লায় ও হাট বাজারে ছাতা মেরামতের কাজ করে আসছেন। অন্য সময়ের থেকে বর্ষা মৌসুমে ছাতা মেরামতের চাপ বাড়ে। প্রতি হাটে ছাতা মেরামত করে ৫-৭শ টাকা আয় হয় তার। বর্তমানে তিনি স্ব-পরিবারে শ্রীপুর উপজেলার মুলাইদ গ্রামে স্বপন মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে এই কাজ করছেন। নগরহাওলা গ্রামের তরমুজপাড়া এলাকা থেকে ছাতা মেরামত করতে এসেছেন ফজল মিয়া। তিনি বলেন, দুইটি ছাতা নষ্ট হয়ে ঘরে পড়েছিল। বৃষ্টির সময় ছাতার দরকার হয়। তাই সারাতে এসেছি। তিনি জানান, দুইটি ছাতা সারাতে কারিগরকে ৫০ টাকা করে একশত টাকা দিয়েছেন। নতুন ছাতা কিনতে গেলে চার শত থেকে পাঁচ শত টাকা খরচ হয় তাই বাড়িতে নষ্ট হয়ে পরে থাকা দুটি ছাতা ঠিক করে নিচ্ছি। উপজেলার জৈনা বাজারের এক ব্যবসায়ী আবুল বাশার বলেন,আমাদের এখানে খুচরা ও পাইকারি ছাতা বিক্রি হয়। বর্তমানে ফোল্ডিং ছাতার চাহিদা বেশি। তবে ভাঁজহীন দেশি ছাতা ১৫০-৩৫০ টাকা, দেশি-বিদেশি দুই ভাঁজের ছাতা ২৫০ টাকা থেকে সাড়ে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একুশে সংবাদ/সানি/১১/০৮/২০২০
Link copied!