AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য পিঠা উৎসব


Ekushey Sangbad

০৫:২০ পিএম, জানুয়ারি ২৬, ২০২০
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য পিঠা উৎসব

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ তরুণ প্রজন্মকে বিভিন্ন অপরাধ থেকে বিরত রাখতে এবং গ্রাম বাংলার চিরচেনা ঐতিহ্য ধরে রাখতে লক্ষ্মীপুরে আয়োজন করা হয়েছে দিনব্যাপী ব্যতিক্রমধর্মী পিঠাপুলির উৎসব। শতাধিক স্টল নিয়ে বিভিন্ন পিঠার পসরা সাজিয়ে বসেছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ ভীড় জমান সেই পিঠা উৎসবে। কুয়াশায় ঢাকা সকালে কিংবা সন্ধ্যায় হিমেল বাতাসে মুখরোচক পিঠার স্বাদ নেওয়া ভোজন বিলাসী বাঙালির ঐতিহ্যের অংশ। এই মাঘের হিম হিম ঠান্ডায় লক্ষ্মীপুর ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ ক্যাম্পাস মাঠে শুরু হয় এই পিঠাপুলির উৎসব। শতাধিক স্টলে প্রায় দুই শতাধিক গ্রাম বাংলার বিভিন্ন পিঠার পসরা সাজিয়ে বসেছে শিক্ষক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। শনিবার সকালে শহরের বাগবাড়ী ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের উদ্যোগে ক্যাম্পাস মাঠে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপু। নতুন প্রজন্মের সাথে দেশীয় পিঠার পরিচয় করিয়ে দিতে এমন আয়োজন বলে জানান আয়োজকরা। এসময় উপস্থিত ছিলেন, মো: জহিরউদ্দিন, প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ প্রফেসর রফিকুল ইসলাম, উপাধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান সবুজ প্রমূখ। পিঠা উৎসবে স্থান পেয়েছে জিরা পিঠা, ভাপা, নকশি, চিতই, পাঠিসাপটা, জামাই বরণ পিঠা, ডাল ও তালের পিঠাসহ দুই শতাধিক পিঠার সমারাহ। উৎসবে ভীড় জমান জেলার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ এ সময় অনেকেই মেতেছিল উৎসবে। কেউ কিনছেন, কেউ খাচ্ছেন। আবার কেউবা নিয়ে যাচ্ছেন প্রিয়জনের জন্য। পিঠা পুলির এ আয়োজনটি তরুণ প্রজন্মকে আকর্ষণ করে। পাশপাশি বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করে স্টলে বিক্রি করার মাঝেই আনন্দ তাদের। এতে তরুণরা বিভিন্ন পিঠার সাথের পরিচয় হতে পেরেছে। গ্রাম বাংলার মানুষের চিত্ত বিনোদন ও নির্মল আনন্দ উপভোগের জন্য বছরের অধিকাংশ সময় আয়োজন করা হত বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানের। এখন আর এসব অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় না। পিঠা উৎসবের মাধ্যমে গ্রাম বাংলার সেই হারানো ঐতিহ্য আবারও শহরে ফিরে আসবে এমনটিই মনে করেন আয়োজকরা। এস.জহির // ২৬.০১.২০২০
Link copied!