AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

যে সব খাবার সন্তানের উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে


Ekushey Sangbad

০৩:৪০ পিএম, নভেম্বর ১২, ২০১৯
যে সব খাবার সন্তানের উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে

একুশে সংবাদ: উচ্চতার বিকাশ নির্ভর করে সম্পূর্ন জিনের উপরে।আবার শরীর চর্চা, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রার কিছু কৌশলের মধ্যমেও এটার উন্নতি করা যায়। আর সে কারণে অবশ্যই সন্তানের খাদ্যাভ্যাসের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। চলুন এমনই কিছু খাবারের ব্যাপারে জেনে নেওয়া যাক যা সন্তানের শারীরিক সু্স্থতা, বিকাশের পাশাপাশি উচ্চতার বৃদ্ধির হারও অনেকটাই সুনিশ্চিত করে: ১.ডাল: মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারে ভাতের সঙ্গে ডাল থাকে। ছোটবেলা থেকেই সন্তানদের ডাল খেতে অভ্যস্ত করে তুলুন। একেকদিন ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একেক রকম ডাল রাঁধুন। দরকারে, দু’তিন রকম ডাল মিশিয়েও এক্সপেরিমেন্ট করতে পারেন। ২.মাছ: বাঙালির ঘরে মাছ অবশ্য থাকেই। চেষ্টা করুন বাচ্চাকে ছোট মাছ বেশি খাওয়াতে। প্রথম থেকেই তার মনে কাঁটার ভীতি দূর করলে ভালো হয়। তা হলেই দেখবেন, মাছ থেকে বেশি অনীহা থাকবে না বাচ্চার। যদি আঁশটে গন্দের কথা বলে বাচ্চা মুখ ফিরিয়ে নেয়, হাতের কাছে রাখুন একটুকরো লেবু। মাছের টুকরোয় হাল্কা করে লেবুর রস মাখিয়ে নিন। দেখবেন, গন্ধের অজুহাত উধাও হয়ে যাবে। ৩.সবুজ শাক: কচিকাঁচাদের ভালো রাখতে তরিতরকারির কোনো বিকল্প নেই। বাচ্চাদের ডায়েটে যত বেশি সম্ভব সাকসবজি রাখুন। আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন কে, ভিটামিন বি, ভিটামিন এ এবং অন্যান্য খনিজে ভরপুর তরকারি বাচ্চার বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়। শীতকাল নানা রকমের তরকারির জন্য আদর্শ সময়। বাজার থেকে কিনে আনুন পালং শাক, বাধাকপি, ফুলকপি, গাজর এবং টমেটো, শিম। অনেক সময়ই বাচ্চা তরকারি খেতে চায় না। দরকার হলে একটু মুখরোচক করে রাঁধুন বা, এমন করে সাজিয়ে পরিবেশন করুন, যাতে মনে হয় রামধনুর মতো রঙিন। তবে খেয়াল রাখবেন এ সব করতে গিয়ে যেন খাদ্যগুণ নষ্ট না হয়। ৪.ডিম ও মাংস: শারীরিক বিকাশে প্রোটিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রাণিজ প্রোটিন সাহায্য করে দেহের নতুন টিস্যু গঠনে এবং ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু সারিয়ে তুলতে। মাংসপেশির গঠনেও প্রোটিনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বাচ্চার ডায়েটে রাখুন ডিম। বিশেষ করে ডিমের সাদা অংশ এবং সেদ্ধ বা গ্রিলড চিকেন। শারীরিক বিকাশের পাশাপাশি রোজকার কাজে অ্যানার্জিও পাবে আপনার সন্তান। ৫.সয়াবিন: আপনি যদি নিরামিষ ভোজী হন, তাহলে প্রোটিনের জন্য সয়াবিন খাওয়ার বিকল্প নেই। বাচ্চাদেরও ছোট থেকে সয়াবিন খাওয়ানোর অভ্যাস তৈরি করুন। স্বাদের দিক দিয়ে মাংসের কাছাকাছি হওয়ায় বাচ্চারা অনেক সময় সয়াবিন খেতে পছন্দও করে। ৬.ফল: সবসময় দামি ফল কিনে খাওয়াতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। আপেল, আঙুরের দিকে সবসময় না ঝুঁকে কিনুন পেয়ারার মতো ফল। বাচ্চাকে অবশ্যই দিন সফেদা, পানিফল, বাতাবি লেবুর মতো মওসুমি ফলও। ফলের রসের বদলে বাচ্চাকে বলুন গোটা বা কাটা ফল কামড়ে খেতে। এতে পুষ্টিকর ফাইবার ডায়েট থেকে বাদ পড়বে না। দাঁতের গঠনও ভালো হবে। একুশে সংবাদ//ক.ক.ন//১২.১১.২০১৯
Link copied!