AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

রোগীবান্ধব হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হবে-স্বাস্থ্যমন্ত্রী


Ekushey Sangbad

১১:১৭ এএম, মার্চ ১৮, ২০১৯
রোগীবান্ধব হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হবে-স্বাস্থ্যমন্ত্রী

একুশে সংবাদ : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, রোগীবান্ধব হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে পারলে স্বাস্থ্য সেবায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দর্শন বাস্তবায়িত হবে। স্বাধীনতার পর পরই জাতির পিতা এদেশের গরিব দুঃখী মানুষের জন্য সহজলভ্য স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তিনি চিকিৎসকদের কর্তব্যনিষ্ঠার ওপর জোর দিয়েছিলেন। তাঁর স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে হাসপাতাল পরিষ্কার রাখা, যন্ত্রপাতি সচল রাখাসহ চিকিৎসকদের উপস্থিতিও নিশ্চিত করা সবার দায়িত্ব। মন্ত্রী গতকাল রাজধানীর মহাখালীতে জাতীয় জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এই আলোচনা সভার আয়োজন করে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান, বিএমএ’র সাবেক মহাসচিব অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ বক্তৃতা করেন। মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর ত্যাগ ও সাহসিকতা থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। তাঁকে অনুসরণ করেই মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লাখ মানুষ আত্মত্যাগ করেছিল। যারা স্বাধীনতা চায়নি তারাই নৃশংসভাবে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। জাহিদ মালেক বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে মুক্তিযুদ্ধের গণহত্যা, বঙ্গবন্ধু হত্যা, পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা, ২০১৩-২০১৪ সালে নিরীহ মানুষের ওপর পেট্রোল বোমা হামলা সব একই সূত্রে গাঁথা। জাহিদ মালেক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত দশ বছরে দেশ অনেক দূর এগিয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথেও দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের প্রতিটি স্তরের মানুষ নিজ নিজ কাজে আত্মনিয়োজিত থাকলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণ করা সম্ভব হবে।   একুশে সংবাদ // এস.পি.এই // ১৮.০৩.২০১৯
Link copied!