AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

মিয়ানমারের দূতাবাস ঘেরাও করতে জড়ো হচ্ছে হেফাজতের নেতাকর্মীরা


Ekushey Sangbad

০১:৫৯ পিএম, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৭
মিয়ানমারের দূতাবাস ঘেরাও করতে জড়ো হচ্ছে হেফাজতের নেতাকর্মীরা

একুশে সংবাদ : রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন বন্ধের দাবিতে বাংলাদেশে অবস্থিত মিয়ানমারের দূতাবাস ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সামনে জড়ো হচ্ছে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। আজ সোমবার সকাল থেকেই বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে শুরু করে দৈনিক বাংলা মোড় পর্যন্ত এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা। পরে বায়তুল মোকাররমের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আজ বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত মিয়ানমারের দূতাবাস ঘেরাওয়ের কর্মসূচি ছিল হেফাজতের। তবে দুপুর ১টার দিকে দূতাবাস ঘেরাও করা হবে বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। হেফাজতের ঘেরাও কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রাজধানীর পল্টন, দৈনিক বাংলা মোড়সহ পাশের একাধিক স্থানে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। বায়তুল মোকাররমের সামনে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন হেফাজতের ঢাকা মহানগরের মহাসচিব মুজিবুর রহমান মোহাম্মাদিয়া। রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশ সীমান্ত খুলে দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, সরকারকে মিয়ানমারের সঙ্গে সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। আরাকানে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর নির্মম অত্যাচার ও হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করতে হবে মিয়ানমারকে। সমাবেশে ঢাকা মহানগর হেফাজতের অন্যতম নেতা মাওলানা মাহমুদুল হক বলেন, ‘টেকনাফ নদীর তীরে মুসলিম রোহিঙ্গাদের কান্না বাংলাদেশের মুসলিমরা কখনই সহ্য করবে না। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের লাখ লাখ কর্মী এরই মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। দরকার হলে রোহিঙ্গাদের মুক্ত করতে জিহাদে নামবে হেফাজত। বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের দূতাবাস তুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে মাহমুদুল হক বলেন,বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমার দূতাবাস নিয়ে যদি কোনো উদ্বেগ প্রকাশ না করেন, তাহলে হেফাজতের কর্মীরা ওই দূতাবাসের একটা একটা করে ইট খুলে নেবে।’ সমাবেশে হেফাজত নেতা মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ যে তিনি রোহিঙ্গাদের জন্য সীমান্ত খুলে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী একবার অনুমতি দিন, আরাকান স্বাধীন হয়ে যাবে। আর যদি অনুমতি না দেন, তাহলে আমরা নিরস্ত্র মুসলমানরা আরাকান স্বাধীন করব। একুশে সংবাদ /এন.টি.এস/ ১৮.০৯.১৭
Link copied!