AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

রংপুরের আদালত ও সংশ্লিষ্ট এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার


Ekushey Sangbad

১১:০৭ এএম, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৭
রংপুরের আদালত ও সংশ্লিষ্ট এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার

একুশে সংবাদ : জাপানি নাগরিক কুনিও হোশি হত্যা মামলার রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে রংপুরের আদালত এলাকায় । বহুল আলোচিত এই হত্যা মামলার রায় আজ মঙ্গলবার ঘোষণা করা হবে। সকাল সাড়ে নয়টায় রংপুরের বিশেষ জজ আদালতের বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার এই রায় দেবেন। এর মধ্যে বিচারক আদালতে পৌঁছেছেন। রায় ঘোষণা উপলক্ষে গতকাল সোমবার রাত থেকেই আদালত ও সংশ্লিষ্ট এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। আজ সকালে দেখা যায়, আদালতের তিনটি ফটকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন রয়েছেন। নিরাপত্তার অংশ হিসেবে বিশেষ জজ আদালতের সামনের ফটকটি বন্ধ করে রাখা হয়েছে। আদালত প্রাঙ্গণের ভেতরে ও বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তৎপর রয়েছেন। আদালত এলাকায় দায়িত্বে থাকা জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পরিদর্শক শরিফুল ইসলাম বলেন, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। রংপুর আদালত প্রাঙ্গণের ভেতরে ও বাইরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রংপুর আদালত প্রাঙ্গণের ভেতরে ও বাইরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ২০১৫ সালের ৩ অক্টোবর রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার কাচু আলুটারি গ্রামে জাপানি নাগরিক কুনিও হোশিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তিনি সে এলাকায় গবাদি পশুর খাদ্য হিসেবে উন্নত মানের ঘাসের চাষ করতেন। ঘটনার দিনই কাউনিয়া থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির নামে হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউনিয়া থানার বর্তমান ওসি আবদুল কাদের জিলানী গত ৩ জুলাই নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) আট সদস্যের বিরুদ্ধে রংপুরের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ১৫ নভেম্বর সাত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। অভিযোগপত্রে নাম থাকা দুই জেএমবি সদস্য ঢাকা ও রাজশাহীতে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ায় ছয়জনের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া চলে। তাঁদের মধ্যে পাঁচজন গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। আর একজন পলাতক। কারাগারে থাকা পাঁচ আসামি হলেন জেএমবির পীরগাছার আঞ্চলিক কমান্ডার মাসুদ রানা ওরফে মামুন ওরফে মন্ত্রী, জেএমবি সদস্য ইছাহাক আলী, লিটন মিয়া ওরফে রফিক, আবু সাঈদ ও সাখাওয়াত হোসেন। পলাতক রয়েছেন জেএমবি সদস্য আহসান উল্লাহ আনসারী ওরফে বিপ্লব। সরকারপক্ষে মামলা পরিচালনাকারী বিশেষ পিপি রথীশ চন্দ্র ভৌমিক জানান, মামলায় ৬০ কর্মদিবসে ৫৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। সেই সঙ্গে আসামিদের পক্ষে একজন সাফাই সাক্ষীর সাক্ষ্যও নেওয়া হয়। ২০ ফেব্রুয়ারি এই মামলার যুক্তিতর্ক শেষ হয়। আজ রায় ঘোষণার দিন ধার্য রয়েছে। একুশে সংবাদ // পপি // প্রআ // ২৮.০২.১৭
Link copied!