AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

জমির চাষাবাদ বন্ধ কৃষি বিভাগে কোন তথ্য নেই, নেই কোন মাথাব্যথা


Ekushey Sangbad

১০:৫৬ এএম, ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১৬
জমির চাষাবাদ বন্ধ কৃষি বিভাগে কোন তথ্য নেই, নেই কোন মাথাব্যথা

বরিশাল থেকে : চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে সেচ সঙ্কটের কারণে বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের ৩টি ইরিব্লকে কমপক্ষে ১শ’ একর জমিতে চাষাবাদ বন্ধ রয়েছে। ফলে ওই সকল ব্লকের মালিক ও চাষীরা তাদের পরিবারের সারা বছরের খাদ্য জোগান নিয়ে চরমভাবে উদ্বিগ্ন হয়ে পরেছেন। এব্যাপারে উপজেলা কৃষি বিভাগের কাছে কোন তথ্য না থাকায় তাদের কোন প্রকার মাথাব্যথা নেই। জানা গেছে, উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের রথখোলা থেকে ভদ্রপাড়া পর্যন্ত প্রায় ৩ কি.মি খালে দীর্ঘদিন যাবৎ খনন না করায় তা ভরাট হয়ে যায়। এর ফলে ওইখালে সেচ দিতে না পারায় শতাধিক একর জমিতে চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। গৈলা গ্রামের ইরিব্লক ম্যানেজার সিরাজ সরদার, সুকলাল মন্ডলের ব্লকের প্রায় ৭০ একর জমির চাষাবাদ গত একবছর আগে থেকে বন্ধ রয়েছে। এর সাথে চলতি মৌসুমে একই এলাকার আরেক ব্লক ম্যানেজার সেলিম সরদারের ৪০ একরের ইরিব্লকটিও এবছর পানির অভাবে বন্ধ রয়েছে। ফলে ওই সকল ব্লকের শতাধিক মালিক ও চাষীরা তাদের জমিতে কোন ফসল ফলাতে না পারায় তাদের পরিবার সদস্যদের সারা বছরের খাদ্য সঙ্কট নিয়ে চরম সমস্যায় পরেছেন। এছাড়াও আশপাশের ব্লকগুলোতেও সেচ সঙ্কট তীব্র আকার ধারণ করেছে। আশেপাশের কোন খালেই পানি নেই। শিশু-কিশোরেরা ওই সকল খালে এখন মাছ ধরছে। একারণে উপজেলা কৃষি অফিসের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরে রাখা সম্ভব হবেনা। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি ব্লক বন্ধের ব্যাপারে কিছুই জানেন না বলে ওই ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে সুভাষ চন্দ্র মন্ডলের সাথে কথা বলতে বলেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সুভাষ চন্দ্র মন্ডল গৈলা ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা নন, সেখানের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা হলেন জাফর ইকবাল। এব্যাপারে ওই ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাফর ইকবাল খালে পানি সংকটের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ধানের মূল্য কম হওয়ায় কিছু চাষী ওই এলাকায় রবিশস্য চাষাবাদ করছেন। খাল খননের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে তিনি জানান, কৃষি বিভাগ থেকে খাল খননের কোন প্রকল্প তারা এপর্যন্ত কোথাও দাখিল করেননি। একুশে সংবাদ ডটকম/এস/০৫-০২-১৬
Link copied!