AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

আরও দুটি মৈত্রী সেতু তৈরীতে চীনের সহযোগিতা চাইলেনঃ সেতুমন্ত্রী


Ekushey Sangbad

১০:৪৫ এএম, আগস্ট ২৯, ২০১৫
আরও দুটি মৈত্রী সেতু তৈরীতে চীনের সহযোগিতা চাইলেনঃ সেতুমন্ত্রী

একুশে সংবাদঃ বাংলাদেশে আরও নতুন দুটি সেতু (নবম ও দশম মৈত্রী সেতু) নির্মাণে চীন সরকার সহায়তা করবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সম্ভাব্য সেতু দুটি নির্মিত হবে, বরগুনা জেলার আমতলী এবং পটুয়াখালী জেলার গলাচিপায়। আজ বুধবার সকালে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সপ্তম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর দায়িত্ব চীনের কাছে হস্তান্তরের পর মন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। সেতুমন্ত্রী জানান, আড়িয়াল খাঁ নদীর ওপর নির্মিত আচমত আলী খান বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুটি দুই দেশের বন্ধুত্বের ৭ম সেতু। ৭০০ মিটার এই সেতুটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ২৯৪ কোটি টাকা। মূল এই সেতুটির পাশাপাশি টেকেরহাট, টুমচর ও আঙ্গারিয়ায় আরও তিনটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।প্রধানমন্ত্রী গত ২০ আগস্ট সেতুটি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করেছেন। চীন বিশ্ব অর্থনীতির এক গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার, বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী। দেশের বিভিন্ন মহাসড়কে ছয়টি মৈত্রী সেতু হয়েছে দেশটির সহযোগিতায় বলে জানান তিনি। চীনের অর্থায়নে পিরোজপুর (বেকুটিয়া সেতু) কচা নদীর উপরে অষ্টম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের জানান, এই বিষয়ে প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা এগুচ্ছি। অর্থায়নের জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে চীনকে ধন্যবাদ। সম্প্রতি চীনে সফর করে আসা সেতুমন্ত্রী বলেন, কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে জি টু জি (গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট) পদ্ধতিতে একটি টানেল নির্মাণে চুক্তি করেছি।এর বাইরে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় সড়ক ও সেতু বিভাগের পরিকল্পনাধীন আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের বাস্তবায়ন সহযোগিতা চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের। এর মধ্যে রয়েছে, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ এবং সীতাকুণ্ড থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভের আদলে চারলেন বিশিষ্ট এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ। এছাড়াও, সেতু বিভাগের আওতায় ৩৮ কিলোমিটার দীর্ঘ ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ, যমুনা নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ এবং ইস্ট-ওয়েস্ট এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। আগামী অক্টোবরে চীনের প্রধানমন্ত্রীর সম্ভাব্য বাংলাদেশ সফরে এসব প্রকল্পের বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া মিলবে বলেও আশা প্রকাশ করেন সেতুমন্ত্রী।     একুশে সংবাদ ডট কম/ আলম গীর হােসনে/ ২৯.০৮.২০১৫
Link copied!